একদিকে ট্রাম্পের বৈরিতা। দেশে দ্রুত ভোট চেয়ে তদারকি সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন। অন্যদিকে মোদী জয়শঙ্করের কূটনীতি। লেজে গোবরে হয়ে পালাবার পথ খুঁজতে, পদত্যাগের ধুঁয়ো তুলছে ইউনুস বাহিনী।
এই বয়সে এসে ভালোই স্বাদ পেয়েছেন ইউনুস সাহেব। স্বাদটি হলো ক্ষমতার স্বাদ। আর সেই ক্ষমতার স্বাদ, তাকে লোভী করে তুলেছে গদি আঁকড়ে থাকার। কিন্তু বাংলাদেশের মতো একটি স্বাধীন চেতা দেশে মানুষকে কত দিন ভোট বিমুখ করে রাখতে পারবেন সেই নিয়ে চিন্তায় তিনি এবং তার বাহিনি। আর যদি আমেরিকায় ট্রাম্প না জিতে বাইডেন জিততেন তাহলে বাংলাদেশের আরব বসন্ত নামের গণঅভুথানটি সুদূর প্রসারী হত। কিন্তু ইউনূসের বিধি বাম। ট্রাম্প জিততেই বুঝে গেছেন বিদায় ঘন্টা বেজেছে। অন্যদিকে হাসিনাও তার দল ও দেশকে প্রতিদিন নিত্য নতুন বার্তা দিয়ে দিয়ে চলেছেন।
তার ডাকে সারা দিয়ে, যত দিন যাচ্ছে ততই আন্দোলনের ধার বাড়াচ্ছে হাসিনার দল , আর ভয়ে আত্ম গোপন নয়। লড়াইয়ের ময়দানে ইউনুস বাহিনীর মুখোমুখি হতে চাইছে মুজিব সেনা। আর দেশের সব থেকে বৃহত্তম দলের মুখোমুখি হওয়ার মতো রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা যে তাদের নেই, তা তারা ভালো মতোই জানেন। তাই নতুন দোল গঠনের নাম করে তদারকি সরকার থেকে ইস্তফা দেওয়ার কথা ভাবছে ছাত্রনেতারা। যদিও তারা এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।
Discussion about this post