শরীর ঠাণ্ডা রাখতে ডাবের জলের বিকল্প নেই। ডাবের জল বৃক্কতে পাথর জমাতে বাধা দেয়। ত্বকের প্রদাহ দূর করতে এবং ত্বককে ইউভি রশ্মির ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে ডাবের জল সব চেয়ে কাছের বন্ধু। প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ধর্ম থাকায় ত্বকের সংক্রমণ এবং বয়সের প্রাথমিক ছাপ পড়াকে প্রতিরোধ করে ডাবের জল।
সকাল সকাল ঘুম ভাঙলে প্রায় দিনই বাজার থেকে ডাব কিনে আনেন। কিন্তু বেলার দিকে বাজারে ডাব পাওয়া যায় না বলে দুধের সাধ ঘোলে মেটাতে হয় বোতলবন্দি ডাবের জল খেয়ে।ডাবের জলে থাকে কার্বোহাইড্রেট, সুগার, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম। তাই শরীরের নানা সমস্যার ক্ষেত্রে দারুণ কার্যকরী হল এই জল ।ডায়াবিটিস রোগীদের দেহে সুগারের মাত্রা ঠিক রাখে ডাবের জল। এমনকি এই পানীয় কিডনি স্টোন দূর করে দিতে পারে।
হার্টের জন্য ভালো হতে পারে ডাবের জল। পানীয় বেশি ক্ষণ ফেলে রাখলে তার গুণ নষ্ট হয়ে যায়। তার পর গ্লাস যদি স্টিল, তামা, রুপো কিংবা প্লাস্টিকের হয়, সে ক্ষেত্রে ওই ধাতুর সঙ্গে পানীয়ের মধ্যে থাকা খনিজগুলির বিক্রিয়া হতে পারে। অথচ বোতলবন্দি ডাবের জল তো দীর্ঘ দিন দোকানে পড়ে থাকে। তাই এই পানীয় আমাদের শরীরের ক্ষতি করে।অন্য দিকে, বোতলবন্দি ডাবের জলের মেয়াদ দীর্ঘায়িত করার জন্য পানীয়টিকে বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। যার ফলে এই পানীয়ের স্বাদ এবং গুণমান, গাছের ডাবের চেয়ে অনেক অংশেই আলাদা হয়ে যায়। ফলে এর গুনাগুন বিশেষ পাওয়া যায় না।
অতিরিক্ত গরমের ফলে শরীরে ঘামের সঙ্গে প্রয়োজনীয় জল বেরিয়ে যায়। আবার কখনও অতিরিক্ত গরমে বমির ফলেও অতিরিক্ত জল শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। প্রয়োজনীয় জল শরীর থেকে বেরিয়ে যাবার ফলে শরীর দূর্বল হয়ে পড়ে, তাই এই গরমে শরীর সুস্থ ও আদ্র রাখতে সকালে নিয়মিত ডাবের জল পান করুন।তবে বিকল্প কোনো পানীয় পান করবেন না। এর রাসায়নিক আপনার শরীরকে নানান রকম ক্ষতি করতে পারে।
গত জুন-জুলাই মাসে যখন বাংলাদেশে কোটা বিরোধী ছাত্র আন্দলোন চলছে, গোটা বাংলাদেশ যখন হিংসার আগুনে জ্বলছে। তখন থেকেই ভারত বাংলাদেশী...
Read more
Discussion about this post