হাসিনা সরকার পতনের পরবর্তী সময় থেকে অভিযোগ উঠেছে বাংলাদেশের সংখ্যা লঘুদের ওপর হামলার। বাংলাদেশের সংখ্যা লঘুদের মধ্যে আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, আর তার জেরেই দেখাগেছিল ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে প্রচুর বাংলাদেশি সংখ্যালঘুদের জমায়েত, প্রাণ বাঁচাতে ভারতের সাহায্য চেয়েছে তারা। পরবর্তীতে পুজো নিয়ে বাংলাদেশে একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়। যেখানে বলা হয়েছিল দুর্গা পূজো করতে হলে পুজো কমিটিদের টাকা দিতে হবে। এবং এর পড়ে বিভিন্ন এলাকায় পূজা মন্ডপে হামলার অভিযোগ উঠেছে, আতঙ্ক ছড়িয়েছে গোটা সংখ্যালঘু সমাজে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার এই বিষয় বাংলাদেশের সংখ্যালঘু দেশবাসীকে আশ্বাস দিয়েছে নিরাপত্তার, তবে এরপরেও বহুবার অভিযোগ উঠেছে আক্রমণের। এবার বাংলাদেশ সেনাপ্রধান পুজোর সময় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার জন্য বার্তা দিয়েছেন। এবং তিনি দেশবাসীর সুরক্ষার্থে সেনা মোতায়েন করবেন বলেও জানিয়েছেন। বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পুজোকে কেন্দ্র করে আতঙ্কের মধ্যে আছেন বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা। এবার পুজো কতটা উৎসব মুখর হবে সেটা নিয়ে তারা সন্দেহ প্রকাশ করেছে। অন্যদিকে ঢাকার রামকৃষ্ণ মিশনে প্রত্যেক বছর কুমারী পূজো হয়ে থাকে। তবে এবারে সেই কুমারী পুজো বন্ধ। যদিও অন্যান্য রামকৃষ্ণ মিশনে কুমারী পুজো হবে বলেই খবর। তবে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার কি সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হল। অবশেষে সেনাপ্রধান কে গোটা পুজোর দায়িত্ব নিতে হলো।
ব্যাপারটা আগেই আন্দাজ করা গিয়েছিল। এবার প্রকাশ্যেই তা স্বীকার করলেন বাংলাদেশের নতুন তদারকি সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।...
Read more
Discussion about this post