পারদ উর্দ্ধমুখী, তীব্র দাবদাহে পুড়ছে বাংলা। গরমের হাত থেকে বাঁচতে রাতদিন কুলার, এসি, ফ্রিজ ও ফ্যান চালিয়ে রাখতে হচ্ছে। তার ফলে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে বিদ্যুতের চাহিদা। এদিকে মাসের শেষে বিদ্যুতের খরচ জোগাতে ছ্যাঁকা খেতে হচ্ছে আমজনতাকে। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শহরে বিদ্যুৎ বিভ্রান্তের মতো সমস্যা। ফলে চরম অস্বস্তিতে পড়তে হচ্ছে আম জনতাকে। যাতে এই সমস্যা দ্রুত সমমাধান করা যায়, তাই গত সোমবার রাজ্য বিদ্যুৎ বন্টনকারী সংস্থা ও বেসরকারি বিদ্যুৎ সংস্থা CESC –র শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ দফতরের স্বাস্থ্য সচিব শান্তনু বসু। তীব্র গরমে কীভাবে শহরবাসীকে নিরবিচ্ছিন্ন পরিষেবা পাওয়া যায়, সে বিষয় নিয়েই বিদ্যুৎ মন্ত্রী এদিনের বৈঠক করেন বলে সূত্রের খবর। বৈঠকে বলা হয়েছে, কোথাও কোনও যান্ত্রিক ক্রুটি থাকলে তা অবিলম্বে ঠিক করে গ্রাহককে নিরবিচ্ছিন্ন পরিষেবা প্রদান করা। শুধু তাই নয়, মন্ত্রীর নির্দেশ বিদ্যুৎ বিভ্রান্ট হলে অবিলম্বে সেই জায়গায় জেনারেটর দিয়ে বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করতে হবে। সেই সঙ্গে লোকবল ও মোবাইল ভ্যান বাড়ানোর পরিষেবাও বাড়াতে বলা হয়েছে বিদ্যুৎ সংস্থাগুলিকে। মন্ত্রীর নির্দেশের পরই বৈঠকে CESC-র তরফে জানানো হয় তাদের কাছে ১০০ টির বেশি জেনারেটর রয়েছে। অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গ বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থার তরফে জানানো হয় তাদে কাছে আছে ৪৫০ টি জেনারেটর। বেসরকারি সংস্থা সিইএসসি মতো তাদেরকেও জেনারেটরের মাধ্যমে গ্রাহকদের নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার নির্দেশ দেন রাজ্যের বিদ্যুৎ মন্ত্রী।। প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই বিদ্যুৎ উন্নয়ন ভবনে বেসরকারি বিদ্যুৎ সংস্থা CESC –র শীর্ষ আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠক করেছিলেন বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। সেদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ সচিব শান্তনু বসু এবং পশ্চিমবঙ্গ বিদ্যুৎ উন্নয়ন নিগমের চেয়ারম্যান পিবি সেলিম। বৈঠকে CESC –র শীর্ষ আধিকারিকদের নিরবিচ্ছিন্ন পরিষেবা প্রদানের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিদ্যুৎমন্ত্রী। সেই সঙ্গে এদিনের মতই কোথাও কোনও যান্ত্রিকর ক্রুটি থাকলে তা অবিলম্বে সারানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন বিদ্যুৎ মন্ত্রী।
রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম নির্দেশ দিয়েছিলেন ইস্তফা দিতে, আমি তাই আমার ইস্তফা পত্র মন্ত্রী হাতে জমা করে দিয়েছি। মঙ্গলবার সকালে...
Read more
Discussion about this post