বহু প্রাচীন যুগ থেকে প্রসাধনীতে চন্দন ব্যবহার করা হয়।এখনো ত্বকের নানান সমস্যার সমাধানে চন্দন কার্যকরী।চন্দন কাঠ বেটে মুখে লাগানো হয়।এই ভেসজ উপাদানের রয়েছে নানান গুণাবলী।
আজকের প্রতিবেদনে জানব ত্বকের যত্নে কি কি কার্যকারিতা রয়েছে।
তৈলাক্ত ভাব কমায়:
গরমে ত্বকে তৈলাক্ত ভাব বেড়ে যায়।এর ফলে মূখে ব্রণ হয়।বারবার মুখ ধুয়েও তেলভাব কমেনা।এই সমস্যার সমাধান করে চন্দন।চন্দন বেটে মুখে লাগালে বা চন্দন গুঁড়ো গোলাপ জলে মিশিয়ে মুখে লাগালে তৈলাক্ত ভাব কমে।
ব্রণ কমে:
তৈলাক্ত ভাব বেশি হলেই মুখে ব্রণ হয়।আর ব্রণর সমস্যার সমাধানে সহায়ক চন্দন।চন্দন বেটে ব্রণর উপর লাগালে ব্রণ কমে।
ট্যান দূর করে:
রোদে বেরোলেই ট্যান পড়ছে।গরমে কোনোভাবেই ট্যানকে এড়ানো যায়না।চন্দনের প্যাক এখানে খুব কার্যকরী।চন্দন বাটার সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে রাখুন।কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন।এতে ট্যান দূর হবে ও ত্বকে জেল্লা বাড়বে।
দাগছোপ কমায়:
ত্বকের দাগছোপ দূর করে চন্দন।
চন্দন গুঁড়োর সঙ্গে গোলাপ জল মিশিয়ে মাখলেই দাগছোপে হাত থেকে মুক্তি পাবেন।নিয়মিত যদি এই প্যাক মুখে মাখা যায় তাহলে বয়সজনিত দাগছোপের সমস্যা থেকেও দূরে থাকা যাবে।
ত্বকের জেল্লা বাড়বে:
দূষণের জন্য ত্বকের জেল্লা কমে যাচ্ছে।ত্বকের জেল্লা বাড়াবে চন্দন।নিয়মিত চন্দনের গুঁড়ো বা চন্দন বাটা মুখে মাখলে ত্বক হবে তরতাজা আর উজ্জ্বল।
Discussion about this post