সুস্থ থাকতে পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি।ঘুমের চেয়ে বড় ওষুধ আর কিছু নেই।মানসিক চাপ,শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে সময় মত ঘুম দরকার।এদিকে ব্যস্ততম জীবনে ঘুমের খামতি রয়েছে।সকালে ওঠার তারা,রাতে দেরি করে ফিরে এসে আবার মধ্যেরাতে ঘুমানো।দিনভর কাজের পর ক্লান্তি মেটেনা।পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শারীরিক অনেক সমস্যাই হতে পারে।কিন্তু কিভাবে বুঝবেন যে আপনার পর্যাপ্ত ঘুম দরকার?বড় কোনো সমস্যা হওয়ার আগেই সাবধান হোন।আজকের প্রতিবেদনে জানব কি কি লক্ষণ দেখলে বুঝবেন শরীরে ঘুমের দরকার রয়েছে।
দুর্বলতা:
পরিশ্রমে ক্লান্তি আসে,সারাদিন কাজের পর দিনের শেষে শরীরে দুর্বল ভাব আসে।
তবে সেটা দীর্ঘমেয়াদি নয়।বিশ্রাম নিলে আবার দুর্বলতা কেটে যায়।কিন্তু যদি তাও কোনোভাবে দুর্বলতা কাটতে না চায়,তাহলে বুঝতে হবে ঘুমের ঘাটতি আছে।পর্যাপ্ত পরিমান ঘুম হলে আবার সুস্থ স্বাভাবিক থাকা যাবে।
জল তেষ্টা:
শরীরে জলের ঘাটতি ভালো নয়।চিকিৎসকরা বলেন পর্যাপ্ত পরিমান জল খেতে।কিন্তু পর্যাপ্ত জল খেলেও কি আপনার শরীরে জলের ঘাটতি হচ্ছে?সবসময় জল তেষ্টা পাচ্ছে!এটা কোনোভাবেই ভাল লক্ষণ নয়।এই অবস্থায় শরীর বিশ্রাম চায়।শরীরে পর্যাপ্ত বিশ্রাম না পেলে এটা হতে পারে।পর্যাপ্ত ঘুম দরকার।
অসুস্থতা:
বারবার অসুস্থ হচ্ছেন!জ্বর,সর্দি,কাশি লেগেই আছে।শরীরে ঘুমের অভাব হলেও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।পর্যাপ্ত ঘুম না হলে মাঝেমধ্যেই শরীর খারাপ হতে পারে।তাই সাবধান হোন।বাড়াবার অসুস্থতা এড়াতে ঘুম খুব প্রয়োজন।
ভুলে যাওয়া:
পর্যাপ্ত ঘুম না হলে তা মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলে।স্মৃতিশক্তি লোপ পেতে পারে।এক্ষেত্রে হটাৎ করেই ভুলে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।সময় মত ঘুম না হলে এর থেকে আরো বড়ো সমস্যা মাথা চারা দিতে পারে।
Discussion about this post