শান্তিপূর্ণ ভোট করাতে তৎপর নির্বাচন কমিশন। ইতিমধ্যেই রাজ্যে রয়েছে ২৯৯ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। ভোট পরবর্তী ক্ষেত্রেও রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে বলে জানিয়ে দিয়েছেন নির্বাচন কমিশন। এবার কোন পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় বাহিনী গুলি চালাতে পারবে তাও স্পষ্ট করে দিল কমিশন। জানিয়ে রাখা ভালো, ২০২১ সালের ভোটে শীতলকুচির একটি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলি চালনার ঘটনা তীব্র বিতর্ক তৈরি করেছিল। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে যে রাজনৈতিক পরিবেশ তৈরি হয় তা পরবর্তী দফার ভোটকে প্রভাবিত করেছিল বলেও অনেকে মনে করেন। এবার গোড়া থেকেই এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন সতর্ক। প্রথম দফার ভোটের আগেই মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের অফিস থেকে সব জেলা শাসক ও জেলা নির্বাচন অফিসারকে পরিষ্কার জানিয়ে দেওয়া হল যে কেন্দ্রীয় বাহিনী কী কী করতে পারবে, কী কী করতে পারবে না।
1. প্রথমত, কোনওভাবেই এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে পারবে না কেন্দ্রীয় বাহিনী। একমাত্র ইভিএম, ভোট কর্মীদের সুরক্ষা ও আত্মরক্ষার আর কোনও উপায় না থাকলে তবেই গুলি চালাতে পারবে।
2. দ্বিতীয়ত, বুথে কোনও দুর্ঘটনা ঘটে গেলে দ্রুত ও নিরপেক্ষ পদক্ষেপ করতে হবে।
3. তৃতীয়ত, ভোটাররা যাতে নির্ভয়ে ও অবাধে ভোট দিতে পারেন তা নিশ্চিত করতে হবে।
4. চতুর্থত, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা বুথের গেটে থাকবেন। প্রিসাইডিং অফিসার ডাকলে তবেই বুথের মধ্যে ঢুকতে পারবেন। না হলে নয়।
5. পঞ্চমত, ভোটার, পোলিং এজেন্ট, ভোট কর্মীরা যাতে নিয়ম মেনে চলেন সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। তাঁদের সঙ্গে নম্রভাবে কথা বলতে হবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের। অর্থাৎ সৌজন্যতা বজায় রাখতে হবে।
6. ষষ্ঠত, অযথা জোর দেখানো যাবে না। কোনওরকম কুকথা বা গালমন্দ করাও যাবে না।
আকসাই চিন ও অরুণাচল প্রদেশের একটা অংশ বরাবরই তাঁদের বলে দাবি করে বেজিং। অপরদিকে ভারত ওই অংশগুলি ভারতের অবিচ্ছেদ্দ অংশ...
Read more
Discussion about this post