এবার আত্মরক্ষার স্বার্থে উত্তম মধ্যম দেওয়ার নিদান দিলেন প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গাঙ্গুলি। নন্দীগ্রামের কেন্দ্রামারিতে রামনবমীর অনুষ্ঠানে বললেন তমলুকের বিজেপি প্রার্থী। বিশেষ সম্প্রদায়কে মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মদত দেওয়ার অভিযোগও তুললেন।আত্মরক্ষার অধিকারীর প্রত্যকের রয়েছে। আর সেই অধিকারের জন্য যদি কেউ উত্তম মধ্যম দেয় তাতে কোন দোষ নেই। বুধবার নন্দীগ্রামের কেন্দ্রামারিতে রাম নবমীর অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে দলের নেতা কর্মীদের উদ্দেশে এমনই বলতে শোনা গেল প্রাক্তন বিচারপতি তথা তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গাঙ্গুলিকে।ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে এদিন মঞ্চে বক্তব্য রাখেন অভিজিৎ। রাজনীতিতে আসার আগে তিনি ছিলেন একজন বিচারপতি। আইনি পথে দোষীদের শাস্তি দেওয়াই ছিল তাঁর পরম কর্তব্য। আইনই ছিল যার পেশা, যিনি হাজার হাজার মানুষকে বিচার পাইয়ে দিয়েছেন তার মুখে কিনা হিংসার কথা। স্বাভাবিক ভাবেই এই ঘটনায় সরব হয়েছে তৃণমূল । অন্য দিকে সিপিআইএমের সায়ন প্রাক্তন বিচারপতির আত্মরক্ষার দাবিকে মেনে নিয়েছেন। পাশাপাশি তাঁর দাবি অভিজিৎ গাঙ্গুলি যে দলের প্রার্থী সেই দলের শুভেন্দুর বিরুদ্ধেই একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তাই কোন কিছুই একপাক্ষিক নয়। আত্মরক্ষার অধিকার সবার, সব পক্ষের নির্বাচন আসতেই শুরু হয়েছে ভোট রাজনীতি। দলীয় কর্মীদের উজ্জীবিত করতেই বেফাঁস মন্তব্য করে বসছেন অনেকেই। এদিন সেই তালিকায় নাম জুড়ল প্রাক্তন বিচারপতির। এরআগে নারদকাণ্ড নিয়ে মন্তব্য করে দলে অস্বস্তি বাড়িয়ে ছিলেন। যদিও রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করছেন রাজনীতির বুলি এখনও ঠিকমত রপ্ত করতে পারেননি নবাগত অভিজিৎ।
বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ যদি সেনাপ্রধান কে রাষ্ট্রদ্রোহী আখ্যা দেন, তবে কি তার বিরুদ্ধে কোন আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে? এ প্রশ্নটা...
Read more
Discussion about this post