পাকিস্তান আক্রমণ করলে ভারত কড়া জবাব দেবে। পাকিস্তান সংযম দেখালে তবেই ভারত তার মর্যাদা দেবে। একেবারে কড়া জবাব আগেই দিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। অন্যদিকে খবর, দুই দেশের ডিজিএমও এর পর্যায়ে বৈঠক হয়েছে। আর সেখানেই ভারত কাশ্মীর নিয়ে স্পষ্ট কথা বলেছে বলে সূত্রের খবর। POK চায় ভারত। কারণ এর আগে প্রধানমন্ত্রী জানিয়ে দিয়েছিলেন, ভারতের আলোচনার দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্ট। আলোচনা হবে পাক অধিকৃত কাশ্মীর ফিরিয়ে দেওয়া এবং সন্ত্রাসীদের হস্তান্তরের বিষয়। আর ভারত যদি ওখানে ঢোকে, তবে পাকিস্তান খণ্ড খণ্ড হয়ে যাবে। আর তাতেই ইউরোপের সঙ্গে ভারতের সোজাসুজি যোগাযোগ তৈরি হবে। মাঝখানে ব্যবহার করতে হবে আফগানিস্তানকে। এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা পাকিস্তান খন্ড খন্ড হওয়া। POK কে না দিলে বড় সমস্যায় পড়বে পাকিস্তান, সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
এদিকে পাকিস্তান দাবি করছে, ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষ নাকি তারা জিতেছে। এদিকে তাদের ১১ টি এয়ার বেস ধ্বংস হয়েছে। শুধু তাই নয়, পাকিস্তান হেরে যাওয়াতে চাপে পড়েছে, চীন, আমেরিকা এবং তুর্কি। কারণ এর প্রত্যেকেই পাকিস্তানকে যুদ্ধ অস্ত্র দিয়েছিল। কিন্তু সেই সমস্ত যুদ্ধাস্ত্র ভারত ধ্বংস করে দিয়েছে। ভারতের দুর্ভেদ্য এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম পাকিস্তানের সঙ্গে সঙ্গে এই দেশ গুলিরও অহংকার চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিয়েছে। এবার ভারতের আরও একটি যুদ্ধাস্ত্রের নাম সামনে আসছে তা হল শেষনাগ। অর্থাৎ একে একে ভারতের অস্ত্র ভান্ডারে যে সমস্ত যুদ্ধাস্ত্র যোগ হচ্ছে, তাতে ভারতের সামরিক ভান্ডার আরও শক্তিশালী হচ্ছে তা বলাই বাহুল্য।
এদিকে পাকিস্তানকে সাহায্য করতে গিয়ে এইবার কি ভয়ঙ্করভাবে বিপদে পড়তে চলেছে তুর্কি? কারণ ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে যেভাবে পাকিস্তানের পাশে প্রকাশ্যে এসে দাঁড়িয়েছে তুর্কি, তাতে বড়সড়ো বিপদে পড়তে চলেছে এই দেশ, বলছেন বিশেষজ্ঞরা। শুধু তাই নয়, পাকিস্তানকে ক্রমাগত অস্ত্র যুগিয়ে এসেছে তুর্কি। প্রকাশ্যে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সমালোচনার না করে ভারতের বিরুদ্ধে সমালোচনা করেছে তারা। নিঃসন্দেহে এই জেরে ভবিষ্যতে তুর্কির জন্য বড় কোনও বিপদ ডেকে নিয়ে আসতে পারে, এমনটাই আশঙ্কা করা হচ্ছে। এরইমধ্যে তুর্কি যে প্রেস রিলিজ দিয়েছে, সেটা তুর্কির টুরিজম ডিপার্টমেন্টের আনকারা থেকে। তারা ভারতের কাছে একটি খোলা চিঠি লিখেছে। যাতে কোনওভাবে বয়কট করা না হয়, সেই বিষয়ে আবেদন করা হয়েছে। শুধু তুরস্ক নয়, বিপদে পড়েছে চীনও। এখন দেখার, শেষমেশ কি করে পাকিস্তান।
Discussion about this post