তপ্ত গরম থেকে বাঁচতে দক্ষিণ থেকে উত্তরে ছুটছেন দক্ষিনবঙ্গবাসী।বাড়িতে থাকা এয়ার কুলার বা এসি তেও এবার কাজ হচ্ছে না।চাই ঠান্ডা মরসুম।তাই পাহাড়ে যাওয়া ছাড়া উপায় নেই।
এখন দক্ষিনবঙ্গ তথা কলকাতার ৪২ থেকে ৪৪ ডিগ্রি।সেখানে দার্জিলিং এর তাপমাত্রা দিনে 21 ও রাতে 11 থেকে 12 ডিগ্রি।আর পাহাড় বলতেই বাঙালির প্রথম পছন্দই দার্জিলিং।তাই গরম থেকে স্বস্তি পেতে দার্জিলিং এ ভির জমাচ্ছে পর্যটকরা।ওদিকে রমরমিয়ে ব্যবসা করছে হোটেল মালিকরা।দার্জিলিং এ এখন পর্যটকদের ভিড়।বেশির ভাগ হোটেলেই অগ্রিম বুকিং না করলে সেখানে গিয়েই হেনস্থা হতে হচ্ছে পর্যটকদের।তখন চড়া দামে রুম বুক করতে হচ্ছে।পর্যটকদের ভিড়ে এখন দার্জিলিং এ তিলধারণের জায়গা নেই।সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে হোটেল বুকিংয়ের পরিমান বেড়েছে।আর তাই হোটেল মালিকদের ব্যবসা রমরমিয়ে চলছে।
করোনা কালেই পর্যটন ব্যবসা মুখ থুবড়ে পড়েছিল পাহাড়ে।আর এখন তা উসুল করে নিচ্ছেন হোটেল মালিকরা।দার্জিলিং এ পর্যটকদের আনাগোনা বাড়ায়।হাসি ফুটেছে হোটেল মালিকদের মুখে।তবে একটু স্বস্তি পেতে অনেক টাকার বিল ভরতে হচ্ছে পর্যটকদের।তিন গুন টাকায় হোটেল বুক করতে হচ্ছে।শুধু তো রুম বুক করলেই হয়না।তার পাশাপাশি খাওয়াদাওয়া ও বেড়ানোর খরচ ও রয়েছে।সবটা যোগ করলে বেশ অনেক টাকার অঙ্কই দাঁড়াচ্ছে।মনোরম আবহাওয়া সঙ্গে পর্যটকদের ভিড়ে কালোবাজারিদের রমরমা চলছে দার্জিলিং এ।
Discussion about this post