এপ্রিল মাস শেষ হওয়ার আগেই মিটল শিক্ষক ও শিক্ষা কর্মীদের বেতন। চাকরিহারাদের পাশে সরকার। বোঝাতে মরিয়া চেষ্টা মমতা সরকারের।
নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে চাকরি খোয়া গিয়েছে রাজ্যের প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষক কর্মীর। চাকরিহারাদের চাকরি ফেরাতে দেশের শীর্ষ আদালতে দ্বারস্থ হয়েছে এসএসসি, রাজ্য, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ ও চাকরিহারাদের একাংশ। এসএসসি মামলায় হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে দেশের শীর্ষ আদালতে স্বস্তি পাইনি রাজ্য। বহাল রাখা হয়েছে হাইকোর্টের প্যানেল বাতিল করার নির্দেশ। এই পরিস্থিতিতে চাকরিহারাদের পাশে থাকতে মরিয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। মাসের শেষ দিনে ৩০ শে এপ্রিল গোটা মাসের মাইনে পেয়ে গেলেন শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মীরা। পুরোটাই কেন্দ্রের ষড়যন্ত্র। এই দাবি তুলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগেই জানিয়ে ছিলেন যতদিন না এই জট কাটছে ততদিন মাইনে পেয়ে যাবেন চাকরিহারারা। পাশাপাশি তৃণমূল সুপ্রিমোর দাবি এর শেষ দেখেই ছাড়বো।
সংখ্যা হিসেবে দেখলে শুধু একটা চাকরি। কিন্তু আদতে তার সঙ্গে জড়িয়ে অনেকগুলি মানুষ। তাঁদের আর্থিক অবস্থা। তাঁদের মান-সম্মান। আর সেই চাকরি কিনা একটা কলমের খোঁচায় শেষ। প্রশ্নটা হয়তো অবান্তর নয়। কিন্তু যখন দুর্নীতি হয়েছিল তখন কি এই মানুষগুলোর কথা একটি বারের জন্যও ভাবা হয়েছিল? যারা রোদ জল বৃষ্টি ভুলে চাকরির দাবিতে দীর্ঘদিন রাস্তায় বসে রয়েছেন। মনে কি ছিল তাঁদের কথা? কিংবা যারা কেন্দ্রের সমান ডিএর দাবিতে যৌথ মঞ্চে আশ্রয় নিয়েছেন। এই সব প্রশ্নগুলি উঠলেই কেন্দ্রের বঞ্চনার কথা শোনা যায়। এখন চাকরি খোঁয়া যেতেই অ্যাডভান্সে টাকা মেটাচ্ছেন রাজ্য সরকার। এখন তো ভাড়ার শূণ্যের কথা উঠছে না। ভুলের কথা বলে পরোক্ষে দোষ স্বীকার করে নিয়েছিলেন মমতা। এবার রাজ্য সরকারের মাইনে মেটানোর তড়িঘড়ি উদ্যোগে সেই দাবি কি আরও স্পষ্ট হল। যদিও রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের ধারনা ফান্দে পড়ে বগা কাঁদছে। তাই চোখে ধূলো দিতেই এমন কর্মকাণ্ড।
অশান্ত বাংলাদেশ। নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে পড়শি দেশে। সেদেশে সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতার করেছে বাংলাদেশের ডিবি পুলিস। আর...
Read more
Discussion about this post