ভোটের আগে বিপুল পরিমাণ টাকা উদ্ধার। গতকাল রাতে মালদহ উত্তরের এক বিজেপি নেতার গাড়ি থেকে প্রায় ৭ লক্ষ ৮৬ হাজার টাকা উদ্ধার হয়। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে বাংলায়। গাড়িতে থাকা কিছু ব্যক্তিদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যায়, তারা বুথের কাজের জন্য সেই টাকাগুলি নিয়ে যাচ্ছিল। যদিও তার যথাযথ হিসাব দেখাতে পারিনি, গাড়িতে থাকা ব্যক্তিরা। টাকার পাশাপাশি গাড়ি থেকে খগেন মুর্মর নামের বেশ কিছু ব্যালট পেপারও উদ্ধার হয়। জেলা পার্টি অফিসের থেকে এই টাকা পেয়েছে বলে দাবি তাদের। ভোট আবহে এত পরিমাণ নগদ টাকা উদ্ধারের ঘটনা নিয়ে গেরুয়া শিবিরকে আক্রমণ শানিয়েছে তৃণমূল। তৃণমূল তার সোশ্যাল মিডিয়ায় টাকা উদ্ধারের ভিডিও পোস্ট করে দাবি করেছে, মালদহের রতুয়ায় এক বিজেপি নেতার কাছ থেকে প্রায় সাড়ে ৭ লক্ষ টাকা উদ্ধার করেছে পুলিশ। সম্প্রতি এক নির্বাচনী সভা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছিলেন, বিজেপি জিততে পারবে না বুঝেই টাকার থলি নিয়ে ভোট কিনতে বেরিয়েছে। এরপরই তৃণমূল নেত্রীর বক্তব্য ও পরে তো পড়াতে মিলে গেল। অবশ্য এমনটাই বলছে শাসক শিবির। রতুয়ার টাকা উদ্ধারের ঘটনায় তৃণমূলের বক্তব্য, ”আরও এক দিন, আরও এক বিজেপি নেতা হাতে-নাতে ধরা পড়লেন নগদ টাকা নিয়ে। মনেই হচ্ছে তাঁদের নির্বাচনী প্রচার মানে শুধুই নগদ টাকা ছড়িয়ে বেড়ানো।” এক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনকেও এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার দাবি জানিয়েছে তাঁরা। তৃণমূল স্পষ্ট বলছে, ভোটের সময়ে ক্ষমতা আর টাকার অপব্যবহার করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, গত ২৯ এপ্রিল এইরকমই আর একটি ঘটনা সংবাদের শিরোনামে উঠে আসে। এর আগেও মালদহে শান্তনু ঘোষ নামের এক বিজেপি নেতার কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছিল লাখ খানেক টাকা। পুলিশের নাকা চেকিং এ উদ্ধার হয়েছিল ১ লক্ষ ৯৫ হাজার টাকা। এরপরই ওই বিজেপি নেতাকে আটক করে পুলিশ এবং নির্বাচন কমিশনের ফ্লাইং স্কোয়াড।নির্বাচনী আদর্শ আচরণ বিধি চালু থাকায় একটি নির্দিষ্ট অংশের বেশি নগদ টাকা নিয়ে ঘোরাফেরা করার উপর এখন নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তাই এত বিপুল পরিমাণ টাকা কোথা থেকে এল, কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। পুজোর উদ্বোধন চলছে জোড়কদমে। মহালয়ার দিন থেকেই টলিপাড়ার নায়িকারা পৌঁছচ্ছেন বিভিন্ন প্যান্ডেলে উদ্বোধনের জন্য। চতুর্থীর দিন...
Read more
Discussion about this post