অভিষেকেই শেয়ার বাজারে ১৫ শতাংশ উত্থানের সাক্ষী থাকল সুইগি। ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে সুইগির প্রতিটি শেয়ারের ৪২০ টাকায় নথিভুক্ত ছিল। একটা সময় ৪৪৯ টাকায় পৌঁছে গিয়েছিল। যা ৫২ সপ্তাহের সর্বোচ্চ স্তর ছিল। সেই স্তর থেকে কিছুটা আপাতত সুইগির প্রতিটি শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ৪৪৫.৭ টাকা। সুইগি যখন সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছে গিয়েছিল, সেইসময় সংস্থার বাজারমূল্য ১১.৯ বিলিয়ন ডলারে ঠেকেছিল। আর তালিকাভুক্তির দিনে ৮ শতাংশ উত্থান দেখালেও বহু ব্রোকারেজ হাউজ বলছে আগামীতে এই সংস্থার শেয়ারে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত মুনাফার সম্ভাবনা রয়েছে। আর এর পাশাপাশি বাজারে শেয়ার ছাড়তেই কোটিপতির ক্লাবে ঢুকে গিয়েছেন এই সংস্থার সদস্য কর্মীরা। এই জায়ান্ট অনলাইন ফুড ডেলিভারি সংস্থা তাদের ৫ হাজার কর্মীদের জন্য মোট ৯ হাজার কোটি টাকার ইসপ বরাদ্দ করবে বলে জানা গিয়েছে। ফলে শেয়ার বাজারে আসতেই কোটিপতি হতে চলেছেন এই সংস্থার কর্মীরা। অর্থাৎ তাদের কাছে যে শেয়ার রয়েছে, তার মূল্য কোটি টাকায় পৌঁছবে। এর আগে, ২০২১ সালে পেটিএম যখন আইপিও এনেছিল, তখনও ৩৫০ জন কর্মী কোটিপতি হয়েছিলেন। বুধবার এনএসই-তে সুইগির শেয়ার মূল্য ছিল ৩৯০ টাকা। ৮ শতাংশ প্রিমিয়াম ছিল। বিএসই-তে স্টক লিস্টিং হয় ৪১২ টাকায়। বর্তমানে কোম্পানির মার্কেট ভ্যালু দাঁড়িয়েছে আনুমানিক ৮৯ হাজার ৫৪৯ কোটি টাকায়। ১১ হাজার ৩২৭ কোটি টাকার সুইগির প্রাথমিক অফারেই শেয়ারে প্রায় ৩.৫৯ গুণ বেশি সাবস্ক্রিপশন হয়।
বাংলাদেশের পলাতক সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন সম্প্রতি এক ফেসবুক পোস্টে মেজর সুমন আহমেদ এর উদ্ধৃতি দিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, ভারত কি বাংলাদেশ...
Read more
Discussion about this post