ঘুষ দিলে তবেই রিনিউ হয় লাইসেন্স। রেট আছে বাঁধা। এমনই অভিযোগ উঠল উত্তরবঙ্গে। একাধিক হোটেলের মালিক করলেন এমন অভিযোগ। তাদের দাবি, সরকারকে যার জন্য কোনও ফি দিতে হয় না, সেখানে ইচ্ছা মতো টাকা চাওয়া হয়। ৪০ হাজার, ৬০ হাজার এমনকী ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঘুষ চাওয়া হয় ফায়ার লাইসেন্স রিনিউ করতে। দমকল মন্ত্রী সঙ্গে বৈঠক শেষ ক্ষোভ প্রকাশ করল হোটেল মালিকেরা। মালদহ থেকে শিলিগুড়ি বা কোচবিহার। উত্তরের জেলায় জেলায় ফায়ার লাইসেন্সের সমস্যা জানতে বৈঠক ডেকেছিলেন দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু। মঙ্গলবার সেই বৈঠক শেষে বিভিন্ন জেলার ব্যবসায়ীরা ও হোটেল মালিকদের বক্তব্যে উঠে আসে একই অভিযোগ। উত্তরকণ্যায় শাখা সচিবালয়ে উত্তরের জেলাগুলির হোটেল মালিক, ব্যবসায়ী সংগঠনসহ ও দমকলের তাবড় কর্তাদের নিয়ে বৈঠকে বসেছিলেন মন্ত্রী সুজিত বসু। রুদ্ধদ্বার সেই বৈঠক শেষ হওয়ার পর হোটেল মালিক সংগঠনগুলি জানায়, সমস্যার সমাধান করতে এলেও নানান জেলার সমস্যা সেভাবে শুনতে চাননি বিভাগীয় মন্ত্রী। বহু জেলার প্রতিনিধিরা নিজেদের বক্তব্যও রাখতে পারেননি। সময়ের অভাবের কারণেই নিজেদের বক্তব্য রাখতে পারেননি বলে জানানো হয়। এরপর ফায়ার লাইসেন্স রিনিউ সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে মুখ খোলেন তাঁরা। ব্যবসায়ীদের কথায়, পুরনো ভবনে ব্যবসার ক্ষেত্রে লাইসেন্স রিনিউ করায় একটি নির্দিষ্ট দর রয়েছে। তবে বহুক্ষেত্রে দমকল কর্তারাই সরকারের নির্ধারণ করে দেওয়া ফি-র বাইরে গিয়ে সেটলমেন্ট করতে বাধ্য করছেন। ঘুষ দিলেই রিনিউ হচ্ছে লাইসেন্স। নাহলে ব্যবসায়ী, হোটেল মালিকদের হেনস্থার শিকার হতে হচ্ছে বলে অভিযোগ। এদিকে দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু বলেন, জেলায় জেলায় বৈঠক করছি। উত্তরবঙ্গে বৈঠক করলাম। এই অভিযোগ আমার কাছে আসেনি। আমাকে কেউ কিছুই বলেননি। ওরা আইনে সরলীকরণ করতে বলেছেন। সে সব দাবি খতিয়ে দেখা হবে।
উপলক্ষ্য ছিল ওয়াকফ আইনের বিরোধিতা। কিন্তু মুর্শিদাবাদে যা হল সেটা তার থেকেও বড় কিছু। যেখানে দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিয়েই প্রশ্ন...
Read more
Discussion about this post