ভোট শুরুর ২৪ ঘণ্টা আগেও আমেরিকার বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের দাপুটে ‘পোলস্টার’দের অধিকাংশই এগিয়ে রেখেছিলেন তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিসকে। সেই সঙ্গে ছিল ‘ফোটো ফিনিশে’ জয়-পরাজয় নির্ধারণের পূর্বাভাস। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে গণনা শেষের ঢের আগেই রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় বারের জন্য হোয়াইট হাউসে প্রবেশের বন্দোবস্ত পাকা করে ফেললেন। এবারের নির্বাচনে আমেরিকানদের কাছে প্রধান ইস্যুই ছিল অর্থনীতি। ট্রাম্প অর্থনীতি নিয়ে অনেক বেশি কথা বলেছেন। আর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভোটার হ্যারিসের তুলনায় ট্রাম্পের অর্থনৈতিক নীতির ওপরই বেশি আস্থা প্রকাশ করেছে। এদিকে শ্বেতাঙ্গ ভোটারদের মধ্যে ট্রাম্পের শক্তিশালী সমর্থন আছে। তাদের মধ্যে ট্রাম্পের সমর্থন সবসময়ই বেশি থাকে। এই সমর্থনে কমলা হ্যারিসের চেয়ে অনেকটাই এগিয়ে ছিলেন ট্রাম্প। দোদুল্যমান রাজ্যগুলোতে জয় পেতে এই শ্বেতাঙ্গ ভোটারদের সমর্থন ট্রাম্পের জন্য সহায়ক হয়েছে। আবারনির্বাচন অনুষ্ঠানের মাত্র চারমাস আগে হুট করে প্রেসিডেন্ট বাইডেন সরে গিয়ে হ্যারিস সেই জায়গায় আসায় নির্বাচনি প্রচার চালানোর জন্য গুছিয়ে ওঠার সময় তার হাতে তেমন ছিল না। হ্যারিসকে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের প্রচার শিবিরের মধ্যেই আটকে থেকে তার বার্তা সাবলীলভাবে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছিল। এছাড়াও কৃষ্ণাঙ্গ এবং ল্যাটিনো ভোটারদের সমর্থনের দিক থেকেও পিছিয়ে ছিলেন হ্যারিস। যেখানে ট্রাম্প এই জনগোষ্ঠীর সমর্থন আগেরবারের চেয়ে বেশি পেয়েছেন।
গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশে হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। মূলত বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে গণ অভ্যুত্থান সংগঠিত হয় বাংলাদেশে।...
Read more
Discussion about this post