আগামী ১০ নভেম্বর এজলাসে তাঁর শেষদিন। এতদিন প্রধান বিচারপতির চেয়ারে বসে শুনেছেন একের পর এক বিখ্যাত মামলা। ১০ নভেম্বরের পর থেকে আর তিনি আসবেন শীর্ষ আদালতে। কিন্তু আইনজীবীদের কাছে তিনি শুধু বিচারপতিই ছিলেন না, ছিলেন একজন কাছের মানুষ। তাই প্রতি মুহূর্তে তাঁর অনুপস্থিতি অনুভব করবেন আইনজীবীরা। সোমবার কোনও রাখাঢাক নান রেখে বাংলার বর্ষীয়ান আইনজীবী রাকেশ দ্বিবেদী সরাসরি বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়কে বলেন, ‘প্রতি মুহূর্তে আপনার অনুপস্থিতি অনুভব করব।’ সম্প্রতি প্রধান বিচারপতির বাড়ির গণেশ পুজোয় এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময় প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, ‘‘সরকারের প্রধানদের সঙ্গে বিচারপতিদের বৈঠক মানেই, কোনও ‘বোঝাপড়া’ হচ্ছে, এমনটা নয়।’’ অবসরের আগে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় তাঁর বাড়িতে গণেশ উৎসবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উপস্থিতি নিয়ে আবার মুখ খুললেন। ‘ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বললেন, ‘‘সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী আমার বাড়িতে এসেছিলেন। আমি মনে করি, এতে কোথাও, কোনও ভুল ছিল না।’’ তবে এদিন দিল্লির একটি সভায় প্রধান বিচারপতি বলেন, “আজকের দিনে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা মানেই হয়ে দাঁড়িয়েছে সরকারের থেকে স্বাধীনতা। কিন্তু এটাই একমাত্র বিষয় নয়। সমাজ বদলাচ্ছে। বিশেষত সমাজমাধ্যমের কারনে। যাদের স্বার্থ রয়েছে তারা ইলেকট্রনিক মিডিয়াকে ব্যবহার করে নিজেদের অনুকূলে রায়ের জন্য আদালতের উপর চাপ সৃষ্টি করছে। একজন বিচারককে ভারসাম্যের সঙ্গে সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়ে স্বাধীনতা দিতে হবে। সেই সিদ্ধান্ত বা রায় যার বিরুদ্ধেই যাক।” চন্দ্রচূড় আরো জানান, আইন অনুযায়ী কোনও রায় সরকারের বিরুদ্ধে যাবে বা পক্ষে। বিচারবিভাগের স্বচ্ছতার জন্য এই বিষয়টি বোঝা জরুরি।
রাজ্যে ৬ কেন্দ্রে উপনির্বাচনের দিন সকালে ভাটপাড়া পৌরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূলের বুথ সভাপতিকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। যা...
Read more
Discussion about this post