শারদীয়া দুর্গাপুজোর আর হাতে গোনা ১৮ দিন বাকি। দুর্গাপুজোর আনন্দে মেতে উঠবে সারা বাংলা। তবে এই দুর্গাপূজো আবহে তৃণমূলের তাবড় তাবড় নেতারা এখনো জেলবন্দী। অবশ্য তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নেতা ইতিমধ্যেই জেল মুক্ত হয়েছেন। অর্থাৎ এবছরের পূজোটা তারা কাটাতে পারবেন পরিবারের সঙ্গে। এই তালিকায় শেষতম সংযোজন বীরভূমের তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। গরু পাচার মামলায় ইডি ও সিবিআই দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার মামলাতেই জামিন পেয়েছেন তিনি। এই একই মামলায় দীর্ঘদিন তিহার জেলে ছিলেন অনুব্রত কন্যা সুকন্যা মন্ডলও। সম্প্রতি তিনিও জেল মুক্তি পেয়েছেন। চব্বিশের দুর্গাপূজায় বাবা মেয়ে দুজনেই ফিরবেন বাড়িতে। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় দু বছর আগে ইডির হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য। কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা তাঁকে ‘ষড়যন্ত্রের মাথা’ বলে চিহ্নিত করেছিলেন। ঠিক ২৩ মাস পর তাঁর জামিন হয় সেপ্টেম্বরের ১২ তারিখ। পরেরদিন অর্থাৎ ১৩ সেপ্টেম্বর জেল থেকে বেরিয়ে মানিকের প্রথম উক্তি ছিল ‘সত্যমেব জয়তে’।এর আগে গত বছর এভাবেই কারাগার থেকে মুক্ত হয়েছিলেন বড়ঞার তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা। তবে এখনও জেলের ভিতরে রয়েছেন আরও অনেক হেভিওয়েট। সেই তালিকায় প্রথমেই মনে পড়ছে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়।শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেপ্তার হয়ে ২০২১ সালের জুলাই মাস থেকে তাঁরা জেলবন্দি। এই মুহূর্তে প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারে রয়েছেন দুজন। তাঁদের পাশের সেলেই রয়েছেন রাজ্যের আরেক প্রাক্তন মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। রেশন দুর্নীতি মামলায় গত বছর তিনি ইডির হাতে গ্রেপ্তার হন। এছাড়া এই তালিকায় সাম্প্রতিকতম সংযোজন, সন্দেশখালির শেখ শাহজাহান। রেশন দুর্নীতি মামলাতেই তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালাতে গিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে হামলার মুখে পড়ে ইডি। তার পর দীর্ঘ লুকোচুরির পর অবশেষে পুলিশই তাঁকে গ্রেপ্তার করে সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেয়।
দু’দিনের ভারত সফরে এসেছেন আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সালিভান। এই সফরে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের সঙ্গে বৈঠকের...
Read more
Discussion about this post