একই দিনে জোড়া চমক। মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ মঙ্গলবার ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ প্রত্যাহার করার কথা বলেছেন ডাক্তারদের। ওই একই দিনে কলকাতায় পুজোর কার্নিভালও রয়েছে। ফলে নিরাপত্তাজনিত কারণ উল্লেখ করে ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ থেকে বিরত থাকার জন্য বলেছে রাজ্য সরকার। রবিবার ডাক্তারদের পরপর দুটি চিঠি দিলেন মুখ্য সচিব। প্রথম চিঠিতে বৈঠকে বসার আবেদন আর দ্বিতীয় চিঠিতে ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ না করার আবেদন করলেন মুখ্য সচিব মনোজ পন্থ। মেল মারফত পাঠানো ঐ চিঠিতে হাইকোর্টের একটি নির্দেশের কথা উল্লেখ করে মুখ্যসচীব জানিয়েছেন পুজোর কার্নিভালের দিন ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ করলে তাতে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে পুজোর কার্নিভালে আগতদের উপর। তাই দ্রোহের কার্নিভাল প্রত্যাহার করার আবেদন নিয়ে ‘জয়েন্ট প্লাটফর্ম অফ ডক্টরস’-কে চিঠি দিলেন তিনি। এছাড়াও তিনি উল্লেখ করেছেন যে সরকার কর্তৃক পুজোর কার্নিভাল হবে রেড রোডে এবং ‘দ্রোহের কার্নিভাল’-এর পরিকল্পনা রয়েছে রানী রাসমণি এভিনিউয়ে। এই দুই রাস্তার মধ্যে বিশেষ দূরত্ব নেই। পুজোর কার্নিভালে অগণিত মানুষ অংশ নেন, থাকেন বিদেশের গণ্যমান্য ব্যক্তিরাও। সে ক্ষেত্রে ‘দ্রোহের কার্নিভাল’ হলে তাতে পুজোর কার্নিভালে আগতদের নিরাপত্তা জনিত সমস্যা হতে পারে বলে মুখ্য সচিবের মত। উল্লেখ্য, ধর্মতলায় ৮দিন ধরে চলছে এই অনশন কর্মসূচি। তার মধ্যেই এই বৈঠকের ডাক। ১০ দফা দাবিতে এই অনশন কর্মসূচি। তবে এবার স্বাস্থ্যভবনের এই বৈঠকের পর কোনও সমাধানসূত্র বের হয় কি না সেটাই দেখার। তবে এবারই প্রথম এই ধরনের বৈঠক হচ্ছে না। এর আগে মুখ্য়মন্ত্রীর সঙ্গেও বৈঠকে বসেছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। এবার মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন জুনিয়র ডাক্তাররা। সেক্ষেত্রে এবারের বৈঠকে কতটা ইতিবাচক ফলাফল বের হয় সেদিকে তাকিয়ে আছে বিভিন্ন মহল। এদিকে মঙ্গলবার ফের আরজি কর মামলার শুনানি হবে। তার আগে সোমবারই ডাকা হল সমস্ত চিকিৎসক সংগঠনকে।
বাংলাদেশ শীঘ্রই সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখল করতে পারে , সেনাবাহিনী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান মুহাম্মদ ইউনূসকে অপসারণ করে ক্ষমতা গ্রহণের সম্ভাবনা...
Read more
Discussion about this post