রাজ্যে কলকাতা বিমানবন্দরের পর আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেতে চলেছে বাগডোগরা বিমানবন্দর। বিমানবন্দর সম্প্রসারণের কাজ শেষ হলেই সেই স্বীকৃতি মিলবে।নির্বাচনের পরেই বাগডোগরা বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা করা হয়েছিলো। বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল প্রজেক্ট এর জন্য মন্ত্রিসভায় ১৫ হাজার কোটির বেশি টাকা বরাদ্দ হয় কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে। অবশেষে সেই মতই কাজ শুরু হয়েছে। জানা গেছে ৭০ হাজার ৩৯০ স্কয়ার মিটারের নতুন টার্মিনাল বিল্ডিং তৈরি হবে বাগডোগরা বিমানবন্দরে। এর ফলে যাত্রীদের ধারণ ক্ষমতা অনেকটাই বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এছাড়া বিমানবন্দরে এ ৩২১ এয়ারক্র্যাফট পার্কিংয়ের জন্য নতুন দশটি “পাকিং বে” তৈরি হবে। গত ২০ অক্টোবর, রবিবার ভার্চুয়ালি এই প্রকল্পের শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। টার্মিনালের নতুন প্রজেক্ট এর কাজ শেষ হলেই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসাবে স্থান পাবে বাগডোগরা বিমানবন্দর। এর ফলে পর্যটনের উন্নতি হবে বলে জানান সাংসদ রাজ বিস্ত। সম্প্রতি কাওয়াখালী সভা মঞ্চ দেখতে আসেন তিনি। সেখানেই তিনি এই পরিকল্পনার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান। অপরদিকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকেও ধন্যবাদ জানান , দীর্ঘদিন ধরে যে জমি সমস্যা চলছিল সেই সমস্যা কাটিয়ে সরকারের পক্ষ থেকে এয়ারপোর্ট অথরিটির হাতে প্রয়োজনীয় জমি তুলে দেওয়ার জন্য। প্রসঙ্গত,উত্তর পূর্ব ভারতের প্রবেশদ্বার বলা হয় শিলিগুড়ি শহরকে। ফলে শিলিগুড়ির বাগডোগরা বিমানবন্দরের ওপর নির্ভরশীল উত্তরপূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি। শুধু অর্থনীতিই নয় উত্তরবঙ্গের পর্যটন শিল্পেরও একটা বড় অংশ নির্ভর করে বাগডোগরা বিমানবন্দরের ওপর। ফলে বাগডোগরা বিমানবন্দরকে দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক মানের করার দাবি উঠছিল বিভিন্ন মহল থেকে। অবশেষে উত্তরবঙ্গের মানুষের সেই স্বপ্ন পূরণের পথে।
বাংলাদেশ শীঘ্রই সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখল করতে পারে , সেনাবাহিনী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান মুহাম্মদ ইউনূসকে অপসারণ করে ক্ষমতা গ্রহণের সম্ভাবনা...
Read more
Discussion about this post