উৎসবের মরশুমে বাজারে যেতেই সবজির দাম দেখে এমনিতেই নাভিশ্বাস উঠছে সাধারণ মধ্যবিত্তের। মধ্যবিত্তদের রান্নাঘরে যেন আগুন লাগতে চলেছে। পেঁয়াজ মাখা আলু মাখার সঙ্গে ভাতটা আর খাওয়া হবে না মনে হচ্ছে। কারণ হাফ সেঞ্চুরি পেরিয়ে সেঞ্চুরির দিকে ক্রমশ এগোচ্ছে পেঁয়াজের বাজারদর। নাসিক ও দক্ষিণে অতি বৃষ্টি ও বন্যার ফলে নষ্ট হয়েছে পিঁয়াজ।নতুন পেঁয়াজ না ওঠা পর্যন্ত পেঁয়াজের দাম বাড়ার সম্ভবনা রয়েছে। ফলে পেঁয়াজের চাষে তার প্রভাব পড়েছে। যার ফলে দিপাবলীর উৎসবে পেঁয়াজের দামে কমতির কোনও আশা নেই! তবে সেই দাম একশো ছুয়ে যেতে পারে? উঠছে প্রশ্ন
দিনদিন একের পর এক সব্জি,আনাজ পত্রের দাম যেভাবে বেড়েই চলেছে তাতে মধ্যবিত্তদের নাগালের বাইরে গিয়ে দাম দিয়ে রান্নাঘরের বাজার করতে হচ্ছে তাঁদের। স্বাভাবিক ভাবেই সাধরন মানুষদের কপালে চিন্তার ভাঁজ। মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, তেলাঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশর মতো রাজ্যে বৃষ্টির জেরে পেঁয়াজের চাষে প্রবল ক্ষতি হয়েছে। রিপোর্ট বলছে, পেঁয়াজের খুচরো মূল্য এই মূহূর্তে কেজি প্রতি ৬০ থেকে ৮০ টাকার মধ্যে ঘোরাফেরা করছে। কোলে মার্কেট অ্যাসোসিয়েশনের সেকেট্রারি অভিজিত সাহার কথায় “পেঁয়াজের বাজারদর যেভাবে বাড়ছে তাতে আমাদের যেমন ক্ষতি হচ্ছে পাশাপাশি সাধরন মানুষ ও খুচরো বিক্রেতারাও সমস্যার মধ্য পড়ছে। পঞ্চাশ ছুঁয়েছিল অনেক আগেই তবে এবার কি সেঞ্চুরি? প্রশ্নটা তো এখানেই।
Discussion about this post