ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কালীপুজোর উদ্বোধন করতে শুরু করেছেন। তার সঙ্গে সতর্ক করেছেন শব্দবাজি না ব্যবহার করতে। সবুজ বাজির উপর বেশি জোর দিতে। আবার ২০২৩ সালে শব্দবাজির শব্দসীমা বাড়িয়ে ৯০ থেকে ১২৫ ডেসিবেল করা হয়েছিল। এই শব্দসীমায় সবরকমের বাজিই পাশ করে যাবে বলে মনে করেন পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা। এই আবহে যাতে শহরের বাজি বাজারগুলিতে নিষিদ্ধ শব্দবাজি ঢুকতে না পারে তার জন্য কড়াকড়ি শুরু হয়েছে। গত সপ্তাহ থেকেই জোরদার নজরদারি করছে পুলিশ। এদিকে চম্পাহাটিতে স্থানীয় সূত্রের খবর, প্রশাসনের তরফে সবুজ বাজি তৈরির অনুমতি পেয়েছেন ওই এলাকার ২২ জন বাজি প্রস্তুতকারক। পাশাপাশি, তামিলনাড়ুর শিবকাশী থেকেও এখানে প্রচুর সবুজ বাজির আমদানি হয়। স্থানীয় ব্যবসায়ী সমিতির দাবি, এলাকার দোকানগুলিতে শুধুমাত্র শংসাপত্রপ্রাপ্ত সবুজ বাজিই বিক্রি করা হচ্ছে। কিন্তু এলাকা ঘুরে চোখে পড়ল অন্য ছবি। দেখা গেল, দোকানে দোকানে সবুজ বাজি রাখা রয়েছে ঠিকই। তবে, তার সঙ্গেই দেদার নিষিদ্ধ শব্দবাজিও রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে শহরের বাজি বাজারগুলিতে যাতে নিষিদ্ধ বাজি ঢুকতে না পারে, তার জন্য গত সপ্তাহ থেকেই কড়া নজরদারি শুরু করেছে পুলিশ। গত সাত দিনে বাজেয়াপ্ত হয়েছে ১৭১৪ কেজি নিষিদ্ধ বাজি। সূত্রের খবর, গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১৭ জনকে। পরিবেশকর্মীদের অবশ্য বক্তব্য, কালীপুজোর সাত দিন আগে থেকে নজরদারি চালিয়ে শব্দবাজি জব্দ করা যাবে না। কারণ, অগস্টের শেষ থেকেই শহরে নিষিদ্ধ শব্দবাজি ঢুকতে শুরু করে। বারুইপুরের এসডিপিও অতীশ বিশ্বাসের দাবি, ‘নিষিদ্ধ বাজির বিরুদ্ধে আমরা লাগাতার অভিযান চালাচ্ছি।’
উপলক্ষ্য ছিল ওয়াকফ আইনের বিরোধিতা। কিন্তু মুর্শিদাবাদে যা হল সেটা তার থেকেও বড় কিছু। যেখানে দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিয়েই প্রশ্ন...
Read more
Discussion about this post