গ্লাভসে রক্তের দাগের পর, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে জুনিয়র ডাক্তারদের টাকা নিয়ে বেড বিক্রির অভিযোগের তদন্ত করতে নেমে কিচ্ছু পেল না তদন্তকারী টিম। নালিশ জানিয়ে কোনও মেল নেই। ড্রপবক্সে কোনও অভিযোগ জমা পড়েনি, সুপারের কাছে আসেনি একটাও লিখিত অভিযোগপত্র। প্রায় দেড় মাস তদন্ত চলার পরও মেডিক্যাল কলেজে টাকা নিয়ে বেড বিক্রির কোনও প্রমাণ মেলেনি, বৃহস্পতিবার এমনটাই জানান তদন্ত কমিটির সদস্যরা। এই তদন্ত কমিটিতে ১১ সদস্যের মধ্যে ৪ জুনিয়র ডাক্তারও ছিলেন। তবে ভবিষ্যতে যাতে বেড বিক্রি না হয় তা ঠেকাতে একগুচ্ছ পদক্ষেপের সুপারিশ করা হয়েছে। অন্যদিকে রোগীকল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান সুদীপ্ত রায় ও টিএমসি-র কর্মী ইউনিয়নের নেতা জয়ন্ত ঘোষের বিরুদ্ধেও অভিযোগ আনা হয়েছে। বলা হয়েছে তাঁরা হাসপাতালের ল্যাব-কিট বেসরকারি ল্যাবে পাচার করতেন। এ ব্যাপারে সোমবার হাসপাতালে তদন্ত রিপোর্ট জমা দেবে আলাদা তদন্ত কমিটি। আবার, এসএসকেএম-এ প্রসূতির অস্ত্রোপচারের সময়, ভেঙে গেল মরচে ধরা কাঁচি! জুনিয়র চিকিৎসকের দাবি, মরচে ধরা কাঁচিটিও ছিল সিল করা প্যাকেটেই। এক জুনিয়র ডাক্তারের দাবি, অস্ত্রোপচার করার সময়ই আচমকা ভেঙে যায় একটি কাঁচি। তখনই নজরে আসে, কাঁচিটিতে মরচে ধরা। ওই জুনিয়র ডাক্তারের আরও চাঞ্চল্য়কর দাবি, মরচে লুকোতে কাঁচির ওপর রঙ করা হয়েছিল। একের পর এক ঘটনায়, সরকারি হাসপাতালের বেহাল দশাই বেআব্রু হয়ে যাচ্ছে বলে সরব হয়েছেন চিকিৎসকরা।
উপলক্ষ্য ছিল ওয়াকফ আইনের বিরোধিতা। কিন্তু মুর্শিদাবাদে যা হল সেটা তার থেকেও বড় কিছু। যেখানে দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিয়েই প্রশ্ন...
Read more
Discussion about this post