দুই বছর আগে হেঁসলা গ্রাম পঞ্চায়েতে খনন করা হয় নলকূপ। আশ্চর্যজনক ভাবে অনবরত বের হচ্ছে জল নলকূপ থেকে। আর এই দৃশ্য দেখতে কাতারে কাতারে মানুষের ভিড় পুরুলিয়ার আড়ষার হেঁসলা গ্রাম পঞ্চায়েতের বারপাড়া গ্রামে।
২০২২-২৩ সালে বারপাড়া গ্রামে নলকূপ বসানোর জন্য মাটি খনন করা হয়। প্রায় ১৫০ ফুট মাটি খুঁড়তেই জলের অবিরত জল বেরিয়ে আসতে থাকে। জলের তীব্রতা এতটাই যে আজও পর্যন্ত বসানো যায়নি নলকূপ। অসম্পূর্ণ অবস্থায় খোলা মুখ পাইপ থেকে তিন বছর ধরে অবাধে প্রতিদিন নষ্ট হয়ে চলেছে পানীয় জল। ভরা গ্রীষ্মে একদিকে যখন জলকষ্টে ভুগছে পুরুলিয়ার গ্রাম থেকে শহরে, তখন মুখখোলা নলকূপ থেকে অপচয় হচ্ছে গ্যালন গ্যালন লিটার পানীয় জল। দুই বছর আগে নলকূপ খনন করার পর থেকেই আজ পর্যন্ত অনবরত জল বের হচ্ছে, এই দৃশ্য দেখতে কাতারে কাতারে মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা যায়। যদিও গ্রামবাসীরা সেই জলকে কিছুটা হলেও চাষের কাজে ব্যবহার করছেন। তবুও বেশিরভাগ জলই অপচয় হচ্ছে রাস্তায় গড়িয়ে পড়ে।
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, তিন বছর আগে মাটি খুঁড়ে নলকূপ বসানোর কথা থাকলেও, আজও সেটি অসম্পূর্ন রয়েছে । তিন বছর ধরে লাগাতার পানীয় জল অপচয় হচ্ছে। এই জলকে ধরে রাখার ব্যবস্থা হলে এলাকাবাসীরা উপকৃত হবে।
যদিও স্থানীয় আড়ষা পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ সনাতন কুমার বলেন, বিষয়টি নজরে আসার পর প্রশাসনকে জানানো হয়েছে । এই জলকে ধরে রাখা বা অন্যভাবে কিভাবে ব্যবহার করা যায় সেই পরিকল্পনা নেওয়া হবে। যদিও
বিজেপির অভিযোগ, পুরুলিয়ার মতো জায়গায় প্রতিদিন জল অপচয় হয়ে চলেছে এটা দুর্ভাগের বিষয় ।
উপলক্ষ্য ছিল ওয়াকফ আইনের বিরোধিতা। কিন্তু মুর্শিদাবাদে যা হল সেটা তার থেকেও বড় কিছু। যেখানে দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিয়েই প্রশ্ন...
Read more
Discussion about this post