সময়ের সাথে সাথে বয়স বেড়েই চলে। আমরা প্রতিটা দিনের সাথে সাথে একটু একটু করে প্রবীণ হচ্ছি। তাই বয়স যখন একটু একটু করে বাড়ছে, তখন খাবার দাবারে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করুন। বয়স বেঁধে রাখার জিনিস নয়। তাই সময়ের সাথে সাথে যারা একটু অভিজ্ঞ হয়েছেন অর্থাৎ যাদের বয়স ৩০-র কোঠায় এসে উপস্থিত হয়েছে তারা প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসে কিছুটা পরিবর্তন আনার চেষ্টা করুন। যদিও এখন তিরিশ মানে তারুণ্যতা। তবুও এই বয়সে আসলে ঘরে-বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই চাপ কিছুটা হলেও বাড়ে।
চিরদিন তরুণ ও সুস্থ্য থাকতে খাবার দাবারে একটু রাশ টানা দরকার। রসনাবিলাসের ক্ষতিকর ধারা থেকে নিজেকে বের করে আনার এটাই যথার্থ সময়। যতক্ষণ না আমরা রোগে আক্রান্ত হয় ততক্ষণ খাবার দাবারের ক্ষেত্রে সঠিক নিয়ম বিধি মেনে চলা দরকার। জেনে নেওয়া যাক, ত্রিশের পর কোন ধরনের খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।
ফাস্ট ফুড , তেলে ভাজা জাতীয় খাবার
ফাস্ট ফুড ও থেকে ভাজা জাতীয় খাবার আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সৃষ্টি করে। তার প্রভাব আমাদের ত্বকে পরে। ত্বকে ব্রণ থেকে শুরু করে ত্বকের বার্ধক্যে ফাস্ট ফুড বিশেষ দায়ী। টেক ভাজা জাতীয় খাবার সিঙ্গারা, চপ ইত্যাদি খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দিন। তাছাড়া ফাস্ট ফুড জাতীয় কিছু খাবার ,পিৎজা, পাস্তা, বার্গার, স্যান্ডউইচ, প্যাটিস প্রভৃতিও এড়িয়ে চলুন। তার পরিবর্তে জলখাবারে পাতলা রুটি, সবজি, ও ফল রাখতে পারেন।
রেড মিট ও বিরিয়ানি
রেড মিট বা লাল মাংসতে ( গরু ও খাসির মাংস) প্রচুর পরিমাণে চর্বি থাকে। চর্বি জাতীয় খাবার আমাদের ক্যালোরি বৃদ্ধি করে এবং ওজনও বৃদ্ধি করে। তাছাড়া বিরিয়ানি একটি অন্যতম ফাস্টফুড যা একদমই সুস্থ্য স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক ফলে এই দুই খাবার বর্জন করুন।
ঘি, মাখন ও মেয়োনিজ জাতীয় খাবার
ঘি, মাখন ও মেয়োনিজ এই তিনটিই আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য হানিকর। কারণ এই খাবার গুলি শরীরে ফ্যাট বাড়ায় এবং আমাদের ওজন বৃদ্ধি করে। এই খাবার গুলি কিন্তু আমার বেশিরভাগ সময়ে খেয়ে থাকি, কারণ এগুলি খাবারের স্বাদ বাড়ায়।
চিনি সমৃদ্ধ খাবার
চিনি যেমন আমাদের ডায়াবেটিস বাড়ায় তেমনি চিনিতে উপস্থিত শর্করা আমাদের শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। যা বিভিন্ন ধরনের রোগের প্রকোপ বাড়ায়। চা বা কফিতে চিনি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে পরিমাণটা ধীরে ধীরে কমিয়ে ফেলুন। চিনির বিকল্প মধু বা গুড়? না, তা–ও নয়। কারও সুসংবাদে ‘মিষ্টিমুখ’ করতেই হবে? একখানা গোটা মিষ্টি নিজে না খেয়ে অন্য কারও সঙ্গে ভাগ করে খান। কোমল পানীয় ও প্যাকেট জাত জুস খাওয়া ত্যাগ করুন । তাতে প্রচুর পরিমাণে সুগার থাকে, তাছাড়া এই পানীয় গুলি আমাদের শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়।
লবণ জাতীয় খাবার
লবণ আমাদের দ্রুত রক্তচাপকে বাড়িয়ে দেয়। তাই উচ্চ রক্তচাপের ব্যক্তিরা লবণ সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলেন।চিপস ও নানা রকম প্রক্রিয়াজাত খাবারে বাড়তি লবণ থাকে। সস, সয়া সস, ইনস্ট্যান্ট নুডলস, চানাচুর, সসেজে লবণ থাকে।
গত জুন-জুলাই মাসে যখন বাংলাদেশে কোটা বিরোধী ছাত্র আন্দলোন চলছে, গোটা বাংলাদেশ যখন হিংসার আগুনে জ্বলছে। তখন থেকেই ভারত বাংলাদেশী...
Read more
Discussion about this post