শুক্রবার সাত সকালে আসানসোলের রানীগঞ্জ শিশু বাগান এনএসবি রোডে ইডি’র হানা। শিল্পপতি চন্ডী কেডিয়ার বাড়িতে এদিন ভোর পাঁচটা থেকে এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টর তল্লাশি শুরু করেছে। জানা গেছে এই চণ্ডী কেডিয়ার পশ্চিমবঙ্গের বেশ কয়েকটি এলাকায় কয়েকটি লোহার ফ্যাক্টরি রয়েছে। এমনকি বাইরের রাজ্যে রয়েছে তার বেশ কয়েকটি কল কারখানা। যদিও কি জন্য এই হানা তা এখনো স্পষ্ট কোন তথ্য সামনে আসেনি। শুধু জানা গিয়েছে, উত্তরপ্রদেশের লখনউ’র কোন একটি জালিয়াতি মামলার সূত্র ধরে তল্লাশি করছে ইডি। তদন্তকারী সংস্থার সঙ্গে রয়েছে বিপুল পরিমাণ কেন্দ্রীয় বাহিনী। দুটি গাড়িতে চার ইডি অফিসার সেন্ট্রাল ফোর্স নিয়ে এই অভিযানে নামে। জানা গিয়েছে, চণ্ডী কেডিয়ারের এরাজ্যে বেশ কয়েকটি লোহার ফ্যাক্টরি রয়েছে। বাইরেও রয়েছে বেশ কয়েকটি কারখানা। উত্তরপ্রদেশের লখনউতেও রয়েছে ব্যবসা। কী কারণে শিল্পপতির বাড়িতে তল্লাশি চলছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। এখনও পর্যন্ত সেরকম কোনও তথ্য সামনে আসেনি। বাইরে থাকা বেশ কয়েকজন গাড়ির চালক জানিয়েছেন, তাঁরা কলকাতা থেকে এসেছেন। কেন্দ্রীয় সংস্থার আধিকারিকদের সঙ্গে রয়েছে সিআরপিএফ জওয়ানরাও। পুরো বাড়ি সিআরপিএফ জওয়ানদের দিয়ে ঢেকে ফেলা হয়েছে। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার সাইবার প্রতারণা মামলায় হাওড়া সালকিয়ার শ্রীরাম ঢ্যাং রোডের বাসিন্দা মনোজ দুবের বাড়ি, লিলুয়া চকপাড়া এলাকায় মহঃ হোসেনের ফ্ল্যাটে এবং উত্তর ২৪ পারগনার বেলঘড়িয়ার রমেশ প্রসাদের ফ্ল্যাটে তল্লাশি চলায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।
বাংলায় একটা প্রবাদ আছে, "গাধা গুলিয়ে জল খায়"। বর্তমান রাজ্য প্রশাসনের অবস্থা ঠিক সেরকমই। যে দাবি মানতেই হল, সেই সিদ্ধান্ত...
Read more
Discussion about this post