১৩ বছরের প্রেম। মিলল না অন্তিম পরিণতি। নভেম্বর মাসেই বিয়ের চূড়ান্ত দিনক্ষণ ঠিক হওয়ার কথা ছিল। তাই দু’বাড়ির তরফ থেকেই একপ্রকার প্রস্তুতি শুরু করা হয়েছিল চার হাত এক হওয়ার। তার মধ্যেই ঘটে গেল নৃশংস ঘটনা। দীর্ঘদিন ধরেই প্রেমের সম্পর্কে আবদ্ধ ছিলেন আরজি করের মৃতা তরুণী। তার প্রেমিকও কর্মসূত্রে নদীয়ার একটি মেডিকেল কলেজের ডাক্তার। যে রাতে ঘটনাটি ঘটে, সেই রাতে তাঁর প্রেমিক ডাক্তারও নাইট ডিউটিতে ছিলেন নদিয়ার একটি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। জানা গিয়েছে, ঘটনার দিন রাত সাডে় ১১টা নাগাদ তরুণীর সঙ্গে তাঁর প্রেমিকার শেষ কথা হয়। ডিউটিতে ছিলেন তাই বেশিক্ষণ কথা বলতে পারেননি ওই নির্যাতিতা৷ পরে অনেকটা সময় চলে গেলেও, ডাক্তার প্রেমিকার ফোন না পাওয়ায় কল করতে থাকেন ওই প্রেমিক চিকিৎসক। মেসেজেও বেশ কয়েকবার খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু মেলেনি কোন উত্তর। প্রেমিক চিকিৎসক ভেবেছিলেন ডিউটিতে ব্যস্ত আছেন তাই রেসপন্স করতে পারছেন না। তারপরেই ঘটে যায় সেই ভয়ানক ঘটনা। এরপর কি হবে! কিভাবে ভালবাসার সেই মানুষকে ছাড়া কাটাবেন বাকি জীবন! বুঝে উঠতে পারছেন না আরজি কর কাণ্ডে খুন হওয়া নির্যাতিতার হবু স্বামী। যারা এই কাণ্ড ঘটাল তাদের নজিরবিহীন শাস্তির দাবি জানাচ্ছেন মৃতার ডাক্তার প্রেমিক।
সম্প্রতি বাংলাদেশের জঙ্গি গোষ্ঠী আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের ৮ জঙ্গিকে পাকরাও করেছে অসম ও পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স। ধৃতদের কাছ...
Read more
Discussion about this post