ভারতের অর্থনীতিতে নয়া পালক। ২০২৪-২৫ সালে দেশের পণ্য ও পরিষেবা রপ্তানি ৮২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে বলে জানিয়েছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা সত্ত্বেও,পূর্ববর্তী অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ৬ শতাংশ বেশি। তথ্য বলছে, ২০২৩-২৪ সালে রপ্তানি ছিল ৭৭৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
বর্তমান পরিস্থিতি থেকে উদ্ভূত সুযোগগুলি নিয়ে আলোচনা করার জন্য এবং এটি মোকাবেলায় সরকার কী পদক্ষেপ নিচ্ছে সে সম্পর্কে শিল্পকে অবহিত করার জন্য আয়োজিত একটি বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় রপ্তানিকারকদের এই পরিসংখ্যান সম্পর্কে অবহিত করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ শুল্ক আরোপের প্রেক্ষাপটে বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল রপ্তানি উন্নয়ন কাউন্সিল এবং শিল্প সংস্থাগুলির সাথে আলোচনা করেছেন । মন্ত্রণালয় রপ্তানিকারকদের আশ্বস্ত করেছে যে সরকার বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য পরিবেশের সাম্প্রতিক পরিবর্তনগুলি সফলভাবে মোকাবেলা করার জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ প্রদানের জন্য কাজ করবে।
উল্লেখ্য, বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী “২০২৪-২৫ সালে ৮২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি রপ্তানি অর্জনের জন্য রপ্তানিকারক এবং শিল্পকে সম্বোধন করেছেন, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ৬ শতাংশ”, বলে উল্লেখ করা হয়েছে। লোহিত সাগর সংকট, উপসাগরীয় অঞ্চলে ইসরায়েল-হামাস সংঘাতের প্রভাব, রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতের ধারাবাহিকতা এবং কিছু উন্নত অর্থনীতির ধীর প্রবৃদ্ধিসহ একাধিক প্রতিকূলতা সত্ত্বেও রপ্তানি প্রবৃদ্ধি রেকর্ড করেছে । বিভিন্ন খাতের প্রতিনিধিত্বকারী বিভিন্ন রপ্তানি উন্নয়ন পরিষদ বিশ্ব বাণিজ্যে উদীয়মান চ্যালেঞ্জের আলোকে তাদের মতামত এবং দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করেছে এবং এই চ্যালেঞ্জিং সময়ে রপ্তানি শিল্পকে সমর্থন করার জন্য সরকারকে সক্রিয় পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ করেছে।
বাংলাদেশের প্রতি মুহুর্তে ভারতবিদ্বেষী মন্তব্য ধেয়ে আসছে সে দেশের সরকার প্রধান মোহাম্মদ ইউনুস তিনিও সম্প্রতি চীন শহরে গিয়ে বাংলাদেশের সেভেন সিস্টার্স নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন এবং বাংলাদেশকে সমুদ্র অঞ্চলের অভিভাবক করে দাবি করেছেন আর তারপরে ভারতের এই অর্থনৈতিক বিস্তার সব মন্তব্যের উত্তর দিয়ে দিল অর্থাৎ এখানে বলাই যায় যে বাংলাদেশের যা বর্তমানপরিস্থিতি। সেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলি বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে ভারতের ওপর ইনভেস্ট করতে শুরু করেছে। ভারতের এই রেকর্ড অর্থনৈতিক পরিসংখ্যান আরো একবার বাংলাদেশকে বুঝিয়ে দিল যে বাংলাদেশকে কোনভাবেই বিশ্ব বাণিজ্যের খাতে মান্যতা দেওয়া হচ্ছে না।
Discussion about this post