গ্রেফতার হয়েছিলেন চিকিৎসক নির্মল মাজি। তাঁকে ক্লিনচিট দিল এমপি-এমএলএ আদালত। চিকিৎসক নির্মল মাজির বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতি-সহ জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছিল। মামলা হয়েছিল তাঁর বিরুদ্ধে। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে তথ্য ও প্রমাণ সেভাবে দেখাতে পারেনি। যে কারণেই তাঁকে নিঃশর্তভাবে মুক্তি দিল এমপি-এমএলএ আদালতের বিচারক।
জানা গিয়েছে, চিকিৎসক নির্মল মাজির বিরুদ্ধে ৪০৯ এবং ৪৩৪ ধারায় মানি লন্ডারিং-সহ জালিয়াতির মামলা দায়ের হয়। অন্যদিকে ২০১৮ সালের একটি মামলা হয় তাঁর বিরুদ্ধে। তিনি মেডিক্যাল কাউন্সিলরের প্রেসিডেন্ট থাকার সময়ে আর্থিক তছরূপের অভিযোগ ওঠে। এমনকি রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে তিনি নানা কাজ করতেন। গুরুতর অভিযোগ উঠেছিল চিকিৎসকের বিরুদ্ধে।
এমপিএমএলএ ফৌজদারি মামলাটি ২০১৮ সালে হয়। অভিযোগ করেছিলেন চিকিৎসক কুণাল সাহা। দোষী প্রমাণিত হলে ১০ বছরের জেল হতে পারত নির্মল মাজির। কিন্তু তথ্য, প্রমাণ দেখাতে না পাওয়ায় তাকে ক্লিনচিট দেওয়া হয়।
প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালে আরও একটি গুরুতর অভিযোগ ওঠে নির্মল মাজির বিরুদ্ধে। নেফ্রোলজি বিভাগে কুকুরের ডায়ালিসিস-কাণ্ডে নাম জড়ায় তাঁর। অভিযোগ ছিল, নির্মল মাজির এক আত্মীয়র কুকুরের জন্য এসএসকেএম হাসপাতালের ডায়ালিসিস ওয়ার্ডে সমস্ত ধরণের ব্যবস্থা করেছিলেন। তারপর সেই খবর প্রকাশ্যে আসতেই নিন্দার ঝড় ওঠে।
Discussion about this post