তৃণমূল নেতৃত্বের চাকুরী প্রতিশ্রুতিতে সরকারী প্রকল্পে জমিদান করেন আদিবাসী ব্যক্তি। প্রকল্পের কাজ শেষ হতেই চাকুরী তালিকায় তৃণমূল ব্লক সভাপতি নাম। জমি ফেরত চেয়ে তৃণমূল নেতৃত্বের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ তুলে জেলাশাসক ও জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরের দ্বারস্থ জমি দানকারী ব্যক্তি।
এলাকায় জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরের উদ্যোগে তৈরি হচ্ছে পানীয় জলের ট্যাংক। এই ট্যাংকের জন্য তার জমি সরকারকে দান করেছেন গ্রামের বাসিন্দা শ্রীনাথ হেমরম। পরিবর্তে পরিবারের কোন সদস্যকে ট্যাংকের পাম্প অপারেটরের চাকুরী দেওয়া হবে প্রতিশ্রুতি দেয় হবিবপুর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি কিষ্টু মুর্মু। কিন্তু পরবর্তী সময় দেখা যাচ্ছে ওই পাম্প অপারেটরের চাকরির জন্য এলাকার জেলা পরিষদ সদস্য যে নামটি সুপারিশ করেছে তা খোদ ব্লক সভাপতি কিষ্টু মুর্মু নাম। এরপরই অসুস্থই জমি দানকারী তার ছেলে প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন। জমি ফেরত চেয়ে তৃণমূল নেতৃত্বের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ তুলে নিজের ছেলের মারফত জেলাশাসক ও জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরের দ্বারস্থ জমি দানকারী ব্যক্তি।
অভিযোগকারী ছেলে জানিয়েছে আগে নিজেদের জমি ছিল এখন লোকের জমিতে কাজ করতে হয়, সংসারে অভাব। হয় তাদের চাকুরী দেওয়া হোক। না তো জমি ফেরত দেওয়া হোক।
যদিও ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি কিষ্টু মুর্মুর দাবি, তিনি নিজে ওই পরিবারের চাকরির জন্য বিভিন্ন জায়গায় দরবার করেছেন, পাশাপাশি পরিবারকে অন্য জমি দেওয়া হয়েছে। তবে চাকুরীর জন্য তার নাম কেন গেল সেটার জবাব স্পষ্ট ভাবে দিতে পারেননি ব্লক সভাপতি।
তৃণমূল ব্লক সভাপতির চাকরির জন্য যিনি সুপারিশ করেছেন সেই জেলা পরিষদ সদস্য রেজিনা মুর্মু বলেন, দলীয় নির্দেশেই তিনি বিভিন্ন জনের নাম সুপারিশ করেন। তাদের ব্লক সভাপতি বেকার তাই তার নাম সুপারিশ করা হয়েছে।
বিজেপির অভিযোগ এভাবেই আদিবাসীদের ঠকাচ্ছে বর্তমান শাসকদল তৃণমূল এই ঘটনা আবারও তারই প্রমাণ করে দিল।
সংসদের দুই কক্ষেই পাস হয়েছে ওয়াকফ বিল এরপর রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের পরেই আইনি রূপান্তরিত হয়ে ওয়াকফ আইন রূপান্তরিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন...
Read more
Discussion about this post