আদানি পাওয়ার ঝাড়খণ্ড লিমিটেড বাংলাদেশে ইলেকট্রিক সাপ্লাই দেওয়া কমিয়ে দিল। মূলত বিল না দেওয়ার জন্যই এই ইলেকট্রিক সাপ্লাই কমিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে খবর। এর কারণ বাংলাদেশ সরকার ৮৪৬ মিলিয়ন ডলার বকেয়া অর্থ মেটাচ্ছে না। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম ডেইলি স্টারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার মধ্য রাত থেকে আদানি পাওয়ার বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেক করে দিয়েছে। প্রায় ১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সঙ্কট দেখা দিয়েছে। আদানির প্ল্যান্টের দুটি ইউনিট থেকে মাত্র ৭০০ মেগাওয়াট উৎপাদন করছে। এর আগে, বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভলপমেন্ট বোর্ড এর সচিবকে চিঠি দেয় আদানিরা। ৩০ অক্টোবরের মধ্যে বকেয়া বিল মেটাতে বলা হয় সেই চিঠিতে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বকেয়া না মেটানো হলে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির আওতায় পদক্ষেপ করা হবে, বিদ্যুৎ সরবরাহে রাশ টানা হবে বলে জানিয়ে দেওয়া হয়। আদানিদের দাবি, না বকেয়া টাকা মিটিয়েছে বাংলাদেশ সরকার, না লেটার অফ ক্রেডিট দিয়েছে। হিসেব বলছে, এখনও পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বাবদ বকেয়ার পরিমাণ ৮৪৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। কিন্তু অন্তর্বর্তী ইউনূস সরকারের ভাঁড়ে এখন ডলার সংকট। গত সপ্তাহে বাংলাদেশের কৃষি ব্যাঙ্ক সেই অর্থ মেটাতে পারেনি। এত অর্থ বাকি থাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেকেরও কম করা হল। ১৬০০ মেগাওয়াটের বদলে বৃহস্পতিবার থেকে ৭০০ মেগাওয়াট সরবরাহ করা হচ্ছে বলে খবর। তাতেই বিদ্যুৎ সংকট দেখা দিয়েছে। আদানি গোষ্ঠীর তরফে এও বলা হয়েছে, বকেয়া না মেটালে সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।
ওয়াকফ আইন নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে অশান্তির ঘটনায় বাংলাদেশকে জড়ানো হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলল সে দেশের অন্তবর্তী সরকার। যদিও ভারতের তরফে...
Read more
Discussion about this post