আরজি কর কান্ডের আবহে কলকাতা হাইকোর্টের লিফটের মধ্যে এক তরুণী আইনজীবীর শ্লীলতাহানির চেষ্টার অভিযোগ। ঘটনা ঘিরে নিয়ে হুলস্থূল কলকাতা হাইকোর্টে। অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্তে নেমেছে হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিশ। ঘটনায় গ্রেফতার অভিযুক্ত। অভিযুক্ত হাইকোর্টের এক ফোর্থ ক্লাসের কর্মী বলে জানা গিয়েছে। কর্মস্থলে মহিলারা কতটা সুরক্ষিত তা নিয়ে বড় প্রশ্ন তুলে দিয়েছে আরজি কর হাসপাতালে নৃশংস ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা। এ ব্যাপারে দ্রুত বিচার চেয়ে মানুষ যখন আদালতের দিকে তাকিয়ে রয়েছে, তখন এই ঘটনা নতুন করে প্রশ্ন তুলে দিল। তরুণী আইনজীবীর অভিযোগ, হাইকোর্টের সি বিল্ডিংয়ের একটি লিফটে তাঁকে একা পেয়ে শ্লীলতাহানি করেন ফোর্থ ক্লাসের এক কর্মী। তরুণী আইনজীবী তাঁর সহকর্মীদের গোটা ঘটনা জানান। অন্যান্য আইনজীবীরা এজলাসে অভিযুক্তকে ডেকে এনে মারধর করে বলে অভিযোগ। খবর যায় হেয়ার স্ট্রিট থানায়। সিনিয়র আইনজীবীরা এরপর হেয়ার স্ট্রিট থানায় এফআইআর দায়ের করেন। ওই তরুণী পুলিশকে জানিয়েছেন, এর আগেও বিভিন্ন সময়ে একাধিক মামলা বিচারের তালিকায় আগে তুলে দেওয়ার টোপ দিয়ে ওই অভিযুক্ত তাঁর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করেছিল। আদালতে তিনি এলে বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে তাঁর পিছনে ঘুর ঘুর করত সে। অভিযুক্তকে তখন সতর্ক করা হয়েছিল, বলে পুলিশের কাছে দাবি করেছে তরুণী আইনজীবী। এদিন তাঁকে লিফটে একা পেয়ে ফের তার শরীরের বিভিন্ন স্ত্রী অঙ্গে হাত দেওয়ার চেষ্ঠা করে অভিযুক্ত সেই ফোর্থ ক্লাসের কর্মী। অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্তে নেমেছে হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্তকে।
উপলক্ষ্য ছিল ওয়াকফ আইনের বিরোধিতা। কিন্তু মুর্শিদাবাদে যা হল সেটা তার থেকেও বড় কিছু। যেখানে দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিয়েই প্রশ্ন...
Read more
Discussion about this post