লেক থানা ধর্ষণ মামলায় হাইকোর্টে ভৎষণার মুখে পুলিশ। জানা গেছে, লেক থানা এলাকায় ধর্ষনের অভিযোগ। রাজ্যের বাইরে কর্মরত এক আইএএস অফিসারের স্ত্রীকে ধর্ষনের অভিযোগ। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন আদালতের। যৌন নির্যাতনের মত গুরুতর অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও প্রাথমিকভাবে লঘু ধারায় এফআইআর হওয়ার ফলে মামলা দুর্বল হয়েছে। পর্যবেক্ষণ বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের। প্রাথমিকভাবে সঠিক ধারায় এফআইআর দায়ের না হওয়া এবং অভিযোগ পত্র বিকৃত করার যে অভিযোগ উঠছে তার ফলে এই তদন্তের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে বলেও পর্যবেক্ষণ বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের। অভিযুক্তের পরিবার নিগৃহীতাকে থানায় বসে হুমকি দিচ্ছে এই ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ নিয়ে কোন তদন্ত হয়নি। এছাড়াও ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গে নিগৃহীতা মহিলার শারীরিক পরীক্ষাও কেন করেনি পুলিশ। সেই প্রশ্ন ও তোলেন বিচারপতি। গ্রেফতারির পরেই নিম্ন আদালতে পেশ করার সঙ্গে সঙ্গে জামিন পান অভিযুক্ত। পরবর্তী ক্ষেত্রে তার আগাম জামিনও মঞ্জুর করে আদালত। নিম্ন আদালত থেকে পাওয়া জামিন এবং আগাম জামিন খারিজ করল কলকাতা হাইকোর্ট। লালবাজারে কর্মরত ডেপুটি কমিশনার পদমর্যাদার এক মহিলা পুলিশ আধিকারিক কে মামলা হস্তান্তর করার নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে লেক থানার ওসি, এক সাব ইন্সপেক্টর , একজন সার্জেন্ট ও তিন মহিলা পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার জন্য কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।
বই প্রেমীদের জন্য দুঃসংবাদ। ২৮ বছর পর কলকাতা বইমেলায় নাও থাকতে পারে বাংলাদেশের প্যাভিলিয়ন। এমনই সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে এবার। কারণ...
Read more
Discussion about this post