আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে আগেই পুজোর অনুদান বয়কট করার ঘোষণা করেছে রাজ্যের ১৫টি ক্লাব। তার মধ্যে রয়েছে হুগলির পাঁচটি ক্লাবও। সেগুলি হল, উত্তরপাড়ার বৌঠান সঙ্ঘ, উত্তরপাড়া শক্তি সঙ্ঘ, আপনাদের দুর্গাপুজো, কোন্নগরের মাস্টারপাড়া সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটি এবং বৈদ্যবাটি সদগোপপাড়া মহিলা মিলন চক্র। কোন্নগরের নবগ্রামের মহাদেশ পরিষদ ক্লাব তাদের সাবেকি পুজোর জন্য পরিচিত। পুজোর চার দিন এখানে বহু মানুষের ভিড় জমে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে আরজি করে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার প্রতিবাদে এই বছর সরকারি অনুদানের ৮৫ হাজার টাকা ফেরত দিচ্ছে এই ক্লাব। এই মর্মে ইতিমধ্যেই চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন ক্লাবের সদস্যেরা। বিষয়টি নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতরও। নবান্নের তথ্য বলছে, জেলাগুলিতে এবছর প্রায় ৪২ হাজার বারোয়ারি দুর্গাপুজো হচ্ছে। তাদের মধ্যে রাজ্য সরকারের দেওয়া অনুদান নিতে অস্বীকার করেছে মাত্র ৫৯টি পুজো কমিটি। যেই সংখ্যাটা খুবই নগন্য। আবার যে সকল পুজো কমিটি গুলি সরকারি অনুদান প্রত্যাখান করেছে তাদের অধিকাংশই একটি নির্দিষ্ট এলাকার। সূত্রের খবর অনুযায়ী, রাজ্য সরকারের অনুদান ফেরানো ৫৯টি পুজো কমিটির মধ্যে ২৫টিই বিধাননগর পুলিশ জেলার অন্তর্গত। এই সব এলাকায় একদিকে যেমন অবাঙালিদের বসবাস বেশি তেমনি রাজনৈতিক দিক থেকে বিজেপির প্রভাবও বেশি এই সব জায়গায়। যেমনটা জানা যাচ্ছে মোট ৫৯টি পুজো কমিটি অনুদানের টাকা ফেরত দেওয়ার কথা জানিয়েছে। তাই মোট অনুদান গ্রহণ করা ক্লাবের সাথে তুলনা করলে শতাংশের হিসাব অতি নগণ্য বলা যেতে পারে। তবে উল্লেখযোগ্য বিধাননগর পুলিশ এলাকা থেকেই সবথেকে বেশি টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে। যে ৫৯টি ক্লাব টাকা ফেরত দিয়েছে তার মধ্যে ২৫টিই বিধান নগর পুলিশ এলাকার।
বাংলাদেশকে চাপ দিতে শুরু করেছে ভারত। বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উপর নিষেধাজ্ঞা ভারতের। ভারতের বন্দর ব্যবহার করে নেপাল, ভুটান, মায়ানমারের মত...
Read more
Discussion about this post