অবশেষে নকশাল পন্থী এবং আইএসএফকে সঙ্গে নিয়ে বিধানসভা উপনির্বাচনে নতুন পরীক্ষার পথে বামফ্রন্ট। পুরনো জোট সঙ্গী কংগ্রেসের সঙ্গে এবার জোট হচ্ছে না উপনির্বাচনে। তার বদলে অন্য দুই জোট সঙ্গীকে নিয়ে লড়তে নামছে বামফ্রন্ট। নৈহাটি কেন্দ্রে ইতিমধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে সিপিআইএম এল প্রার্থীর নাম বামফ্রন্টের তরফে ঘোষণা করা হয়েছে। হাড়োয়া আসনটি ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে আই এস এফ এর জন্য। কংগ্রেসের দোদুল্যমানতার জন্যই মূলত এবার উপনির্বাচনে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট হলো না বামফ্রন্টের। কংগ্রেসের তরফে আসল রফার জন্য প্রস্তাব নিয়ে শেষ পর্যন্ত সোমবার সকালে আলিমুদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করে কংগ্রেস নেতৃত্ব। কিন্তু ততক্ষণে আইএসএফ এবং নকশালপন্থীদের সঙ্গে জোট পাকা হয়ে গেছে বামফ্রন্টের। তবে সিপিআইএম নেতৃত্ব কংগ্রেস নেতৃত্ব কে জানিয়েছেন, এই উপনির্বাচনে জোট হলো না মানে আগামী বিধানসভাতেও জোট হবে না এরকম কোন ব্যাপার নেই। রাজ্য কংগ্রেস নেতৃত্ব ও সেটা মেনে নিয়েছেন। দুই তরফে জোটের রাস্তা খোলা রাখা হচ্ছে আগামী বিধানসভার জন্য। যদিও রাজ্য কংগ্রেসের মধ্যে একটা অংশ চাইছেন আগামী বিধানসভায় তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করে কিছু আসন অন্তত পাওয়ার ব্যবস্থা করতে। বলাবাহুল্য প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি অধীর চৌধুরীর অনুগামীরা এই তত্ত্বের বিরুদ্ধে। বিগত বিধানসভা নির্বাচনে আইএসএফের সঙ্গে জোট হলেও লোকসভা নির্বাচনে আইএসএফের সঙ্গে জোটে যাইনি বামফ্রন্ট। এই উপনির্বাচনে হাড়োয়ায় সংখ্যালঘু ভোটারদের কথা মাথায় রেখে ফের আসন ছাড়া হয়েছে আইএসএফকে। তবে নকশাল পন্থী সিপিআইএমের লিবারেশন কে আসন ছাড়া নতুন ইঙ্গিত বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। অবশ্য এর আগে বিহারে এবং অসমে সিপিআইএমকে জোটে নিয়ে লড়েছে সিপিআইএমের লিবারেশন। লিবারেশনের সঙ্গে এই রাজ্যে নির্বাচনী জোট এই প্রথম।
আরও নামলো তাপমাত্রার পারদ। রাতারাতি ২০ থেকে ১৯ এর ঘরে পৌছালো কলকাতার তাপমাত্রা। পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতেও গতকাল রাতে কমেছে তাপমাত্রা। সেখানে...
Read more
Discussion about this post