সদস্য সংগ্রহ অভিযান নিয়ে চাপ বেড়েই চলেছে বঙ্গ–বিজেপি নেতৃত্বের উপর। আগামী ২০ নভেম্বর এই কর্মসূচির পর্যালোচনা বৈঠক বসবে দিল্লিতে। সেখানে হাজির থাকবেন দলের তাবড় নেতারা। তার মধ্যে সদস্য সংখ্যা পঞ্চাশ লক্ষ ছুঁতে না পারলে বাংলার বিজেপি নেতাদের দিল্লি আসতে নিষেধ করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। লক্ষ্য ছিল এক মাসে এক কোটি। অর্থাৎ, নভেম্বর মাসের মধ্যে সদস্য সংগ্রহের ১ কোটির টার্গেট পূরণ করা। বাংলায় সদস্যতা অভিযানের কাজ আশানুরূপ না হওয়ায় হতাশা প্রকাশ করেছেন সদস্য সংগ্রহের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক ঋতুরাজ সিংহ। তার পরই বলে দেওয়া হয়েছে ২০ নভেম্বর সদস্য সংগ্রহ অভিযান নিয়ে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় বিজেপির পর্যালোচনা বৈঠকে বঙ্গ বিজেপিকে ৫০ লক্ষ সদস্য করে নিয়ে যেতে হবে। পরিস্থিতি সামলাতে তড়িঘড়ি বৈঠকে বসেন রাজ্য নেতারা। উত্তরপ্রদেশ, বিহার, গুজরাট, অসম, ত্রিপুরার মতো রাজ্যগুলিতে যখন বিজেপি নেতারা সদস্য সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছেন, বাংলায় তখন টার্গেট থেকে বহু দূরে বিজেপি। এর জন্য বাংলার বিজেপি নেতাদের গা–ছাড়া মনোভাব এবং সাংগঠনিক দুর্বলতাইকেই দায়ী করছেন অমিত শাহরা। এদিকে, রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় সদস্যতা অভিযান কর্মসূচিতে গত বৃহস্পতিবার ছিলেন প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, রাহুল সিনহা থেকে শুরু করে সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো, যুব মোর্চার সভাপতি ডা. ইন্দ্রনীল খাঁ, মহিলা মোর্চার সভানেত্রী ফাল্গুনী পাত্র, সংখ্যালঘু মোর্চার সভাপতি চার্লস নন্দী প্রমুখ নেতা। তবে এখনো পর্যন্ত যা সদস্য সংখ্যা উঠে আসছে তাতে ৫০ লাখের ঘরে পৌঁছতে পারেনি বঙ্গ বিজেপি। এর মূল কারণ বঙ্গ বিজেপির কাজে অনীহা বলে মনে করছে কেন্দ্র।
জেলায় জেলায় ট্যাব 'দুর্নীতি'। বাদ নেই কলকাতাও! যাঁরা জড়িত, তাঁদের গুলির করে মারার নিদান দিলেন বাঁকুড়া তৃণমূল সাংসদ অরূপ চক্রবর্তী।...
Read more
Discussion about this post