বেতন পায়নি চুঁচুড়া পুরসভার অস্থায়ী কর্মীদের একাংশ তাই আলো জ্বলল না। অন্ধকার শহর। চুঁচুড়া শহরে আলো জ্বলেনি সন্ধ্যে থেকে। স্ট্রিট লাইট হাইমাস্ট লাইট জ্বালানোর দ্বায়িত্ব যাদের তারা কাজ করেনি। দুপুর থেকে সন্ধ্যে পর্যন্ত চেয়ারম্যানকে ঘেরাও করে রাখে কর্মীরা। আজ এক মাসের বেতন হবে আশ্বাস মিলেছে পুরসভার তরফে। কাল মহকুমা শাসককে স্মারক লিপি জমা দেবে মহিলাকর্মীরা। গত কয়েক দিন ধরে চুঁচুড়া পুরসভার অস্থায়ী কর্মীরা বেতনের দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করেছেন। অভিযোগ, গত কয়েক মাস ধরে তাঁরা অনিয়মিত ভাবে বেতন পাচ্ছেন। সোমবার পুরসভার তৃণমূল পরিচালিত শ্রমিক সংগঠনের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, পাওনা বেতন না-পাওয়া পর্যন্ত দিনে রক্ষণাবেক্ষণ এবং রাতে আলো জ্বালানোর কাজ বন্ধ থাকবে। সোমবার সন্ধ্যায় হলও তাই। চুঁচুড়া শহরের একাংশ অন্ধকারে ঢেকে গেল। অসুবিধায় পড়েন সকলে। আন্দোলনকারীরা পথবাতি জ্বালানোর কাজ করতে চাননি। কার্যত প্রতিবাদের অঙ্গ হিসাবেই তারা পথবাতি জ্বালানি। যার জেরে সন্ধ্যা থেকে একাধিক পথবাতি, হাই মাস্ট লাইট জ্বলছিল না। তারাই সাধারণত রোজ সন্ধ্যায় রাস্তার আলো জ্বালান। এদিকে দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তারা চেয়ারম্যানের সামনে বিক্ষোভ দেখান। এরপর তারা আর পথবাতি জ্বালাতে চাননি। এর জেরে অন্ধকারে ডুবে যায় বহু এলাকা। এ বিষয়ে বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, ‘পৌর কর্মচারীরা বেতন পাচ্ছেন না সেটা আমাকে জানায়নি কেন। বেতন দেওয়া যাচ্ছে না সেটা চেয়ারম্যানও জানায়নি। তাই এ বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই। তবে জরুরী পরিষেবা চালু রাখা প্রয়োজন। পুরসভার এই অবস্থার কথা উচ্চ নেতৃত্ব টা জানেন তারা নিশ্চয়ই কোন ব্যবস্থা নেবেন।’
ফের বিতর্কে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। এবার আর ব়্যাগিং নয়, কাঠগড়ায় অধ্যাপক। পরীক্ষার খাতায় বেনিয়মের অভিযোগ। জানা গিয়েছে, খাতা না দেখে নম্বর...
Read more
Discussion about this post