‘ডানা’র প্রভাব বাংলায় যে মারাত্মক পড়েছে এমনটা নয়। কিন্তু তার জেরে যে পরিমাণ বৃষ্টি হচ্ছে শুক্রবার সকাল থেকে তাতে একাধিক এলাকা ইতিমধ্যে জলমগ্ন। বেহালা থেকে শুরু করে বালিগঞ্জ, কসবা সহ দক্ষিণ কলকাতার একাধিক এলাকা জলমগ্ন। সকাল থেকে রাস্তায় খুব বেশি দেখা মিলছে না বাস-অটোর। এদিকে, অনেক জায়গায় ঝড়ের কারণে গাছও ভেঙে পড়েছে। রাজ্যের একাধিক জেলায় এই ধরনের ছবি দেখা গেছে। বিশেষ করে সাগরের বিভিন্ন জায়গায় গতকাল রাতে বড় বড় গাছ রাস্তার ওপরে ভেঙে পড়েছে। টানা বৃষ্টিতে জল থইথই রাজ্যের ১ নম্বর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল এসএসকেএম। কার্ডিওলজি, প্রসূতি বিভাগের সামনে জমে জল। জল জমে যাওয়ায় প্রসূতি বিভাগে ঢুকতে সমস্যা হচ্ছে পরিজনদের । হয়রানির শিকার চিকিৎসা করাতে আসা সাধারণ মানুষ। যদিও জল দ্রুত বের করার জন্য কর্তৃপক্ষের তরফে পাম্প বসানো হয়েছে। এ ছাড়া মহাত্মা গান্ধী রোড, পার্ক স্ট্রিট, থিয়েটার রোড, ক্যামাক স্ট্রিটে জল জমেছে। উত্তর বন্দর থানার কাছে স্ট্র্যান্ড রোডের একাংশ জলমগ্ন হয়ে রয়েছে। জল জমেছে সায়েন্স সিটির কাছেও। বেলঘরিয়া রোড, বর্ধমান রোড এবং আলিপুরের কিছু কিছু রাস্তায় জল জমেছে। হলদিরামের কাছে ভিআইপি রোডের উপরও জল জমতে শুরু করেছে। ধীর গতিতে চলছে যানবাহন। চারশোর বেশি পাম্প চালিয়ে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় জল নামানোর কাজ করছে কলকাতা পুরসভা। আর যদি বৃষ্টি না হয় তাহলে আগামী ৪ ঘণ্টার মধ্যে শহর কলকাতার বুকে কোথাও জল থাকবে না। এমনই আশ্বাস দিলেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। তাঁর কথায়, ‘কালীপুজোর জন্য ইতিমধ্যেই অনেক জায়গায় আলোর রোশনাই দেখা যাচ্ছে, কিন্তু আজ থেকে সব বন্ধ থাকছে। যতদিন না পর্যন্ত একেবারেই শুকনো হবে ততদিন পর্যন্ত সব বিদ্যুতের রোশনাই বন্ধ থাকছে।’
শিয়ালদহ আদালতে আরজি কর মামলার পঞ্চম দিন হলেও এই মামলায় ধৃত সঞ্জয় এই নিয়ে তৃতীয় দিন হাজিরায় উপস্থিত থাকছে। আজ...
Read more
Discussion about this post