ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ এখন ও পারে। অন্য দিকে, এ পারের গঙ্গায় উঠছে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ! পদ্মার বাঁকা পথেই বাংলাদেশ থেকে ইলিশের ঝাঁক ঢুকছে ফরাক্কা ঘেঁষা গঙ্গায়। যার ফলে ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’ নিয়ে নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা না করে ইলিশ ধরতে ফরাক্কা ও বাসুদেবপুরের গঙ্গায় ভিড় জমাচ্ছেন মৎস্যজীবীরা। ডানার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা নিষেধ ছিল মৎস্যজীবীদের। আবহাওয়া কাটতেই ইলিশ ধরতে রওনা দেয় গভীর সমুদ্রে। সামনে ভাইফোঁটা তাই ইলিশের জোগান দিতে গভীর সমুদ্রে পাড়ি দিয়েছিল কয়েকশো মৎস্যজীবীদের ট্রলার। তাদের একে একে ফিরলেও মৎস্যজীবীদের জালে কিন্তু সেভাবে ধরা পড়েনি ইলিশ। ভাইফোঁটাতেও মানুষ উৎসবের মুডে থাকেন। কালীপুজোর দুদিন পরেই ভাইফোঁটা। আর এবার এই উপলক্ষ্যে ইলিশ কিনতে গিয়ে হতাশ হতে হচ্ছে বাঙালিকে। মুর্শিদাবাদ মৎস্য দপ্তরের সহ অধিকর্তা জয়ন্তকুমার প্রধানের মতে, ‘বাংলাদেশে পদ্মায় ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ হওয়ায় মাছের গতিপথ কোথাও বাধা না পেয়ে সোজা গঙ্গা দিয়ে ফরাক্কায় ঢুকছে। তবে একদম ছোট মাছ যাতে না ধরা হয় সেই বিষয়টার প্রতিও আমারা নজর রেখেছি।’ ফরাক্কার ফিসারি এক্সটেনশন অফিসার সুনীত পাল বলেন, ‘প্রতিদিন আনুমানিক এক টন মতো ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে। প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে এখানে চার থেকে পাঁচ হাজার মৎস্যজীবী ইলিশ ব্যবসার সাথে যুক্ত রয়েছেন। ব্রিডিং শুরু হয়ে গেছে তাই পশ্চিমবঙ্গে ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত ইলিশ মাছ ধরা বন্ধ থাকে। তবে আজ থেকে আবার ধীরে ধীরে পরিমাণটা বাড়বে। খোকা ইলিশটা একটু বেশি পাওয়া যাচ্ছে মার্কেটে। যদিও আমরা একদম ছোট ইলিশ যাতে না ধরা হয় তার জন্য প্রচার চালাচ্ছি।’ এদিকে মাঝ সমুদ্র থেকে বেশ কিছু ট্রলার ফিরলেও এখনও গভীর সমুদ্রে ঘুরে বেড়াচ্ছে বেশ কিছু ট্রলার। এদের অনেকেই এখনও মাছ ধরার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছে। আবার কেউ কেউ নতুন করে রওনাও দিচ্ছে। তারা হয়তো ভাইফোঁটার আগে ফিরবে না।
বাংলাদেশ শীঘ্রই সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখল করতে পারে , সেনাবাহিনী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান মুহাম্মদ ইউনূসকে অপসারণ করে ক্ষমতা গ্রহণের সম্ভাবনা...
Read more
Discussion about this post