বিচারের দাবিতে রবিবার কলকাতা থেকে জেলা সংগঠিত হচ্ছে একাধিক কর্মসূচি। রবিবার সন্ধেয় নৈহাটিতে প্রতিবাদীদের তেমনই একটি মিছিলে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। ঘটনাকে ঘিরে এলাকায় জোর উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতির জন্য পুলিশি নিষ্ক্রিয়তাকেই দায়ী করছেন প্রতিবাদীরা। জানা গিয়েছে, রবিবার নৈহাটির প্রায় ৮টি স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা তিলোত্তমার দোষীদের শাস্তির দাবিতে মিছিল করেন।অভিযোগ, সেই সময়ে অন্যদিক থেকে শাসকদলের একটি মিছিল আসছিল। তারাই এসে শান্তিপূর্ণ মিছিলের উপর হামলা করে। যার জেরে বহুজন আহত হন। ঘটনায় উত্তর গরিফা পল্লিমঙ্গল হাইস্কুলের এক ছাত্রী বলেন, “ফেরিঘাট থেকে এগিয়ে এসেছিলাম আমরা। স্যরদের গায়ে হাত তুলেছে। আমাদের গায়েও হাত দিয়েছে।” নৈহাটি যুব তৃণমূল নেতা অভিজিৎ চট্টোপাধ্যায় সম্পর্কে অশোক চট্টোপাধ্যায়ের ছেলে বলেন, “আমরা একটা টোটো এনেছিলাম। তাতে মাইক ছিল। হঠাৎ দেখি ওটা ওরা দখল করল। আমরাও তো জাস্টিসই চাই। ১৩ অগস্ট থেকে সিবিআই তদন্ত করছে। ৮ তারিখ হয়ে গেল একজনকেও গ্রেফতার করতে পারেনি। আমরাও প্রাক্তনী, আমরাও তো মিছিল করছিলাম। হঠাৎ দেখি আমাদের মহিলাদের ধাক্কাধাক্কি দিতে শুরু করে। সিপিএমের কিছু নেতৃত্ব এই ঘটনা করেছে।”
কি আশ্চর্য সমাপতন! সেই ২০০০ সালে রাজ্যে তখন ভরা বাম শাসন। রাজ্যের প্রধান বিরোধী নেত্রী তখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সময়...
Read more
Discussion about this post