এবারে দুর্গাপুজোয় রেকর্ড সংখ্যক পুলিশ বাহিনী রাস্তায় নামাচ্ছে লালবাজার। বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে ট্র্যাফিক ব্যবস্থার উপর৷ পরিস্থিতি সামাল দিতে থাকতে পারে ড্রোন৷ আরজি কর-কাণ্ডের জেরে শহরজুড়ে প্রতিবাদের আবহে পুজোয় শান্তি-শৃঙ্খলা যাতে বিঘ্নিত না-হয়, তা নিশ্চিত করতে তৎপর নগরপাল মনোজ ভার্মা৷ প্রতিটি থানার সঙ্গে যুক্ত রাখা হচ্ছে দুটি করে হেভি রেডিয়ো ফ্লাইং স্কোয়াডের বিশেষ ইউনিটকে। লালবাজার সূত্রের খবর, কোনও এলাকায় কোনও ঝামেলা হলে হেভি রেডিয়ো ফ্লাইং স্কোয়াডের বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে সিদ্ধহস্ত। শুক্রবার পুজোর গাইড ম্যাপ উদ্বোধনে লালবাজারে কমিশনার মনোজ ভার্মা বলেন, “পুজোয় শহরে যাতে কোনওরকম গন্ডগোল না হয়। মানুষ যাতে শান্তিপূর্ণভাবে ঠাকুর দেখতে পারেন তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদি কোথাও কোনও অসুবিধা হয় তা হলে পুলিশের হেল্পলাইনে ফোন করে সাহয্য চাইতে পারে। পুলিশ সবরকরম সহযোগিতা করবে। সব ব্যবস্থা আমরা নিয়ে রেখেছি। আশা করি, পুজোয় কোথাও কোনও বাধা সৃষ্টি হবে না।” মহালয়া থেকে মণ্ডপ দর্শনে নেমে পড়েছে দর্শকরা। এবার শহরে পুলিশের অনুমতি পাওয়া মোট পুজোর সংখ্যা ১৯০৫টি। পুজোয় যান নিয়ন্ত্রণ করতে ১৮ জন অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার, ১০৪ জন ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার অফিসার, ৫৫০ জন সার্জেন্ট ও সাব ইন্সপেক্টর, ৩৬০০ জন কনস্টেবল ও ৫৪০০ জন অস্থায়ী হোমগার্ড রাস্তায় মোতায়েন থাকবে। মহিলা ও শিশুদের নিরাপত্তায় বাড়তি নজর দেওয়া হচ্ছে। পুজোর শহরে নিরাপত্তায় চতুর্থী থেকে রাস্তায় নামছে দশ হাজার পুলিশ বাহিনী।
আজকের ডার্বিতে সকলেই এগিয়ে রাখছেন মোহনবাগানকে। তবে সবুজ-মেরুন নিজেরাও পয়েন্ট তালিকায় যে খুব ভাল জায়গায় রয়েছে তা নয়। চার ম্যাচে...
Read more
Discussion about this post