আরজিকর কাণ্ডের পরে একাধিকবার সমালোচিত হয়েছেন কুণাল ঘোষ। সরাসরি একাধিক তারকাকে নিয়ে আক্রমণ করেছেন কুণাল। সরাসরি আক্রমণ করেছেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়, মৌসুমী ভট্টাচার্যকে। এবার বাদ গেলেন না শ্রীলেখা মিত্রও। বেশ কয়েকদিন আগে কুণাল ঘোষের একটি পোস্ট শেয়ার করেল শ্রীলেখা লেখেন, “এই লোকটি কেন? উনি কি এই পৃথিবীর উপর অতিরিক্ত বোঝা নন?” কুণাল ফেসবুকে লিখেছেন, ‘দেয়া নেয়া বা ছদ্মবেশী ছবিতে ড্রাইভারের ছবিতে কী অপূর্ব অভিনয় করেছিলেন মহানায়ক উত্তমকুমার। তাতে অনুপ্রাণিত হয়ে নিজের ড্রাইভারের সঙ্গে যেন কীসব বাধিয়েছিলেন এক বিপ্লবী অভিনেত্রী। জল বহুদূর গড়ায় সেবার। কাগজেও বেরিয়েছিল। কপালে যে কী-লেখা!!!’ কুনালের এমন মন্তব্যের পরেই তার পোস্টে কমেন্টের বন্যা বইয়ে দেয় কুনালের অনুরাগীরা। এবার পালটা জবাব দিলেন শ্রীলেখা। তিনি অবশ্য কারুর নাম নিত পিছপা হলেন না। সরাসরি কুণাল ঘোষের নাম নিয়েই কড়া জবাব অভিনেত্রীর। ‘শাসকদলের মুখপাত্রেরা থেকে শুরু করে তাদের অন্নে প্রতিপালিত যে মিডিয়া বা ইউটিউব চ্যানেলগুলো’কেও একহাত দিলেন শ্রীলেখা। তাঁর প্রশ্ন, ‘জ্যোতিবাবু বা বুদ্ধদেববাবুর মুখ্যমন্ত্রীত্বের সময় বিরোধী মননের মহিলা শিল্পীদের প্রতি এই আক্রমণ, এই অসভ্যতামি হতে পারে, এটা ভাবতেও পারতেন কেউ? প্রতিদিন বিভিন্নভাবে ওঁরা বিভিন্নজন আক্রমণ করছেন আজও কুণালবাবু ২০০৪- এ আমার একজন গাড়িচালকের অভব্যতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে আমার একজন পুলিশ আধিকারিকের কাছে করা অভিযোগের কথা বিকৃতভাবে বলেছেন ঘটনাটা সেই সময় সম্ভবত কুণালবাবুর পত্রিকায় প্রকাশিতও হয়েছিলো। সেই পুলিশ অফিসার বর্তমানেও কর্মরত, আরও অনেক উচ্চপদে কর্মরত। কুণালবাবু কি এই প্রসঙ্গ তুলে ওই পুলিশ আধিকারিকের পেশাদারিত্ব নিয়েও প্রশ্ন তুললেন? একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর সময়ে তাঁর দলের মুখপত্র একজন মহিলা সম্পর্কে অর্ধসত্যকে এমন বিকৃতির সাথে প্রচার করছেন, যাতে কোনো সাধারণ মানুষ পরম কৌতুহলে অনেককিছু ভেবে বসতেই পারেন, তখন ডা. সুবর্ণ গোস্বামীর মতো আমিও আইনের আশ্রয় নিলে বলা হবে যে উনি তো শুধু ড্রাইভারের কথা বলেছেন! অথচ এটি বলার সময় তাঁর শরীরী ভাষা ও শব্দচয়ন দেখে / শুনে যে কোনও মননশীল মানুষই বুঝবেন যে ওঁর উদ্দেশ্য কী ছিলো!’
শিয়ালদহ আদালতে আরজি কর মামলার পঞ্চম দিন হলেও এই মামলায় ধৃত সঞ্জয় এই নিয়ে তৃতীয় দিন হাজিরায় উপস্থিত থাকছে। আজ...
Read more
Discussion about this post