ভারতীয় দলের প্রাক্তন অধিনায়ক নয়। এখন আর সেভাবে তাকে মাঠে দেখা যায় না ।আইপিএল দেখা যায় না ক্রিকেট মাঠে। ক্রিকেট থেকে দূরে যাওয়ার পর ধোনি কিন্তু বসে নেই ।তিনি একের পর এক ব্যবসা লাভের মুখ দেখার চেষ্টা করে চলছিল। সেভেন- নামে একটি পোশাক ব্র্যান্ডের মালিক তিনি। মাহি রেসিডেন্সি নামে একটি হোটেল রয়েছে তার ।এছাড়া ৭ইঙ্ক ব্রুজে প্রচুর টাকা বিনিয়োগ করেছেন তিনি। স্পোর্টস ফিড নামে একটি জিম চেইন রয়েছে ধোনির ।এছাড়া অর্গানিক ফার্ম ,মাছ চাষেও হাত পাকয়েছেন তিনি এবং অনেকেই জানেন না এক বিশেষ প্রজাতির মুরগীর ফার্মিং করেন। বছর দিন আগে দু হাজার কড়কনাথ মুরগির ছানা অর্ডার করেছিলেন ধোনি। মধ্যপ্রদেশের একটি সমবায় সংস্থা থেকে সেই অর্ডার ডেলিভারি করা হয়েছিল।
রাঁচির খামারবাড়িতে মুরগির বাচ্চাগুলি ডেলিভারি করা হয়েছিল। ২০১৮ সালে মধ্যপ্রদেশের ঝাবুয়া জেলায় কড়কনাথ মুরগি জিআই ট্যাক পায় । কড়কনাথ নিয়ে ছত্রিশগড়ের সঙ্গে মধ্যপ্রদেশের লড়াই চলেছিল। জিআই ট্যাগ দেওয়ার অর্থ কোন দ্রব্য ও নির্দিষ্ট অঞ্চলের মূলত উৎপাদিত হয়। এই ট্যাগ পেলে সেই জিনিসের বাণিজ্যিক মূল্য অনেকটাই বেড়ে যায়। অন্য প্রজাতির তুলনায় এই কড়কনাথ মুরগির মাংস ও ডিম অনেকটাই বেশি দামে বিক্রি করা যায় । প্রায় হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি হয় এই মুরগির মাংস ।এমনকি এই মুরগির একটি ডিম বিক্রি হয় প্রায় ৫০ টাকা প্রতি পিস। গোটা দেশে এই মুরগির চাহিদা এখন তুঙ্গে। প্রোটিন ভিটামিন অনেকটাই বেশি থাকে এই মুরগির মাংস, ডিম এ ।কড়কনাথ মুরগির মাংস ও ডিম কালো রঙের হয়।
Discussion about this post