ভারত অনেক ধৈয্যের পরীক্ষা দিয়েছে। কিন্তু কিছুতেই বুঝতে পারছে না যে বাংলাদেশ কেন ভারতের সঙ্গে যুদ্ধের জন্য এত উতলা হয়ে উঠেছে। হাসনাত যে যুদ্ধের হুঙ্কার দিচ্ছে, সেটি কি সে বুঝে দিচ্ছে,না কি তাকে হুঙ্কার দিতে বাধ্য করা হচ্ছে? পিছনে গোপন খেলা, কারা খেলছে? আর ধৈয্য ধরার সময় নেই ভারতের হাতে, তাই ভারতও ভিতরে ভিতরে চূড়ান্ত প্রস্তুতি সারল, সবার অলক্ষ্যে চট্টোগ্রামের আশে পাশে ভারতের সেনারা কি করছে, তাদের উদ্দেশ্য কি বাংলাদেশের দুটি চিকেন নেকের উপর নজরদারি করা, নাকি প্রয়োজন হলে গ্রাউন্ডে নেমে যুদ্ধ করতে প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারতের সেনারা? ভারত কোনভাবেই মিশাইল হানা বা এয়ার স্টাইক করবে না বলেই সবার ধারণা, তবে পরিস্থিতি কোন দিকে যায় তার উপর নির্ভর করছে ভারতের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। ভারত কি এখনও সেনা অভিযানের জন্য তৈরী হচ্ছে, নাকি অন্য কোন পরিকল্পনা আছে। সেটিই জানব আজকের এই প্রতিবেদনে।
আমরা যারা বাইরে থেকে দেখছি বাংলাদেশ চরম অশান্ত এবং সীমাহীন ভারত বিদ্বেষী। অনেক ভারতীয়ই হিসাব মেলাতে পারছি না এটি কেন। আমরা দেখছি এখনও ভারত থেকে চাল আলু পিঁয়াজ না গেলে বাংলাদেশ অচল। অথচ বাংলাদেশ চরম ভারত বিদ্বেষী এবং সেটি সরকারীভাবে। ভারতে বসে যারা যারা অবাক হচ্ছেন তারা বুঝতে পারছেন না যে, এরা কারা।আসলে এরা ৭১এ স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশের কেউ নয়, এরা ৭১এর হেরে যাওয়া পাকিস্তানী। তাই এদেরকে ভারত বিদ্বেষে ব্যবহার করছে ডিপস্ট্রেট। তাই তারা বাংলাদেশ আর্মিকে টাকা খাইয়ে হাসিনার সরকারকে ফেলে দিয়ে, তাদের পুতুল, ইউনূসকে ক্ষমতায় বসিয়েছে। ডিপস্ট্রেট জানত যারা ৭১এ হেরে গেছে তারা ছাড়া আর কেউ তাদের এই কাজে সাহায্য করবে না। ডিপস্ট্রেটের সমর্থন আছে বলেই,বাংলাদেশের মত একটি দেশ,ভারতকে আক্রমনের জন্য উস্কানি দেয়। তাদের টাকা এবং সাহস দিচ্ছে ডিপস্ট্রেট।আমেরিকা মুখে যতই বলুক তারা আর এই কাজ করবে না, কিন্তু তাদের কাজ কর্ম অন্য কথা বলছে,যে কারণে আমেরিকা থেকে আবারও অনেক অনেক অস্ত্র আসছে পাকিস্তানে, এবং সেখান থেকে বাংলাদেশে। আর তুর্কি তো আছেই অস্ত্র এবং অর্থ দেওয়ার জন্য। বাংলাদেশ জানে যে তারা ভারতের সঙ্গে যুদ্ধে পুরোপুরি একদিনও টিকতে পারবে না, তবু তারা যুদ্ধের জন্য উস্কানি দিচ্ছে, বা দিতে বাধ্য হচ্ছে। এই পরিকল্পনা আগের থেকেই তৈরী করা ডিপস্ট্রেটের, যে কারণে তারা হাসিনাকে আশ্রয় দিতে রাজী হয়নি। কারণ হাসিনা ভারতে না থাকলে তাদের কোন পরিকল্পনায় সফল হবে না। তারা জানত হাসিনাকে ভারত সাহায্য দেবেই, ফলে সেই অজুহাতে বাংলাদেশ ভারতকে যুদ্ধের জন্য হুমকি দিতে পারবে। এবার প্রশ্ন হল এত অর্থ ব্যায় করে ডিপস্ট্রেটের কেন ভারতকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা।আসলে তারা যদি ২৯ বিলিয়ন ডলার খরচ করে থাকে, তবে তারা বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে,এশিয়াকে অস্থির করার ফলে কয়েক লক্ষ্য বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র ইতি মধ্যেই বিক্রি করে ফেলেছে। এবং আরও অস্ত্র তৈরী করতে হচ্ছে বিক্রির জন্য। এখন এশিয়ার সব দেশ খেয়ে না খেয়ে অস্ত্র কিনতে মরিয়া। সবাই চাইছে সুরক্ষা, আর সুরক্ষা দিতে পারে সামরিক সক্ষমতা, যার জন্য প্রয়োজন অস্ত্রের। ফলে এক বাংলাদেশকে অস্থির করে, তারা লক্ষ্য বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র ব্যবসা করে ফেলেছে। কিন্তু তাদের টার্গেট পূরণ হয়নি। মানে ভারত এখনও রাশিয়া থেকেই বেশী অস্ত্র কিনতে চাইছে। কিন্তু রাশিয়া নিজেই অস্থির, ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ আশঙ্কা ইউরোপের সঙ্গেও যুদ্ধ বাঁধতে পারে।ফলে এখন যদি ভারত যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে ভারতকে রাশিয়ার উপর নির্ভর করলে চবলে না। তাই হাসনাতরা যুদ্ধের হুমকি দিচ্ছে, বলা ভালো তাদের দিয়ে হুমকি দেওয়ানো হচ্ছে। যাতে ভারত দ্রুত অস্ত্র কিনতে বাধ্য হয়। এবং ডিপস্টেট লাভবান হয়।
বাংলাদেশে সমস্ত নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আকাশছৌঁয়া, শুধু সস্তা হল লাশ। তৌহিদি জনগনকে খুশি করতে হলে শুধু টাকা পয়সা এবং...
Read more












Discussion about this post