এই মুহূর্তে পাকিস্তান সরকার এমন কিছু লোকানোর চেষ্টা করছে, যেটা বিশ্ব দরবারে উত্থাপিত হলে পাকিস্তানের আসল ক্ষমতা সম্পর্কে জেনে যাবে। পাকিস্তানের কোমর যে ভেঙে দিয়েছে ভারতীয় সেনা, সেটা লুকানোর চেষ্টা করছে পাকিস্তান। একটা জল্পনা তৈরি হচ্ছে, যে পাকিস্তানের যেখানে পরমাণু কেন্দ্র রয়েছে, সেখানেই কি মেসাইল অ্যাটাক করেছে ভারত? আর সেই কারণেই কি ভারতের কাছে আবেদন করেছে এই সংঘর্ষ থামানোর জন্য? জানা যাচ্ছে, পাকিস্তানের ১১ টা এয়ারবেস গুড়িয়ে দেওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্পের শরণাপন্ন হয়েছিল পাকিস্তান। এবং তারা বলে, যদি এই মুহূর্তে ভারত না থামে তবে তারা নিউক্লিয়ার বিস্ফোরক ঘটাবে। এমনকি এই সূত্র মারফত খবর, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নিউক্লিয়ার অ্যাসেড কমিটির বৈঠক ডাকে। যদিও তার সত্যিটা যাচাই করেনি নিউজ বর্তমান। এছাড়াও আরও একটি বিষয় সামনে এসেছে। অনেক রিপোর্ট এ এই প্রশ্ন তোলা হচ্ছে, এবারও কি পাকিস্তানে তেজস্ক্রিয় বিকিরণ শুরু হয়েছে? এই আশঙ্কা আরও জোরাল হয় যখন পাকিস্তানের নির্দিষ্ট এলাকায় ঘনঘন ভূকম্প অনুভুত হয়। এই নিয়ে গত তিন দিনের মধ্যে বেশ কয়েকবার ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে পাকিস্তান। এর আগে প্রথম ভূমিকম্প হয়েছিল গত ১০ মে। সে বার কম্পনের মাত্রা ছিল বিখটার স্কেলে ৫.৯। ফলে কেন পাকিস্তান দ্রুত সংঘর্ষ বিরতির বার্তা দিল ভারতকে এবং কেনই বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এত আগ্রহ সংঘর্ষ বিরতি করানো নিয়ে সেটা এখন পরিস্কার হচ্ছে। কারণ, পাকিস্তানের পারমানবিক কেন্দ্র ও অস্ত্রভাণ্ডারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখাশোনা করে মার্কিন সংস্থা।
অনেক রিপোর্ট বলা হচ্ছে, পাকিস্তানের অস্ত্র ভান্ডারে উপর আঘাত হেনেছে ভারতীয় মিসাইল। এর যেতে প্রায় শেষ হয়েছে গিয়েছে এন্ট্রি এবং এক্সিট। ফলে কিভাবে সেটা ব্যবহার করা হবে, সেটা বুঝেই উঠতে পারছে না পাকিস্তানি সেনারা। এমনকি বিভিন্ন রিপোর্টে বলা হয়, ভারতই এই যুদ্ধে জয় হয়েছে।
পাকিস্তানের কিরানা হিলস বা মাউন্টেইন রেঞ্জ অঞ্চল, এই অঞ্চল পাকিস্তান এর আগেও ব্যবহার করেছে। ১৯৮০ থেকে ১৯৯০ ধারাবাহিকভাবে নিউক্লিয়ার টেস্টের আগে তারা এই জায়গাটিকে ব্যবহার করেছেন। কারণ এই জায়গাটিকে নিউক্লিয়ার টেরিটোরী হিসাবে চিহ্নিত করেছে। অর্থাৎ পাকিস্তানের নিউক্লিয়ার নিয়ে যে অহংকার সেটা ভেঙে চুরমার করে দিয়েছে ভারত।
Discussion about this post