বাংলাদেশের এখন উদ্ভত পরিস্থিতি। ঘটনার ঘনঘটা। তবে আর কোনও প্রশ্ন বা জল্পনা নয়। শেষমেষ চাপে পড়লেন বাংলাদেশের অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ইউনূস। কেন বলছি? এর কারণ বাংলাদেশের চট্টগ্রামে ঢুকেছে রুশ যুদ্ধ জাহাজ। হঠাৎ কেন চট্টগ্রামে প্রবেশ করল? কেনই বা গোটা চট্টগ্রাম বন্দর ঘিরে ফেলল রুশ নৌ বাহিনী? তবে কি এবার কাউন্টার করতে নামল বাংলাদেশী সেনা, সাঁজোয়া বাহিনী? তবে এই নৈরাজ্যের মধ্যে কোথায় সেনাপ্রধান? তিনি কি সক্রিয় হচ্ছেন? কেন বাংলাদেশের মধ্যে এমন পরিস্থিতি তৈরি হল? কেন বাংলাদেশের জেলের ভিতরে চলছে গুলির লড়াই? কি বলছে গোয়েন্দা রিপোর্ট? অন্যদিকে চট্টগ্রামে কেনই বা রুশ যুদ্ধ জাহাজ ঢুকল? উঠে আসছে একাধিক প্রশ্ন।
জানা গিয়েছে, রোবিবার দুপুর ১২টার পর নাকি রুশ জাহাজগুলো চট্টগ্রাম বন্দরে প্রবেশ করে এবং পতেংগা কনটেইনার টার্মিনালে নোঙর করে। এর পাশাপাশি খবর উঠে আসছে, সেই জাহাজগুলোকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের নৌ বাহিনীর কর্মকর্তারা। খবর রয়েছে, রুশ যুদ্ধজাহাজের অধিনায়ক ও নাবিকরা চট্টগ্রামে বেশ কিছু কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবেন। এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বিভিন্ন ঘাঁটি ও যুদ্ধজাহাজ পরিদর্শন করবেন।
বাংলাদেশে পাকিস্তানি আইএসআই একটা বিরাট অংশ কব্জা করে রেখেছে। আর এই মুহূর্তে বাংলাদেশের সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামান পাকিস্তান সফর না করে হঠাৎ তিনি রাশিয়া সফরে করলেন। তারপরই আইএসসাই নিয়ন্ত্রণ বাড়াতে শুরু করেছে। আর সেই মুহূর্তে রাশিয়ান জাহাজ পৌঁছল বাংলাদেশে। এমনটাই সূত্র মারফত খবর। জানা যাচ্ছে, এই যুদ্ধ জাহাজ চার দিন থাকবে। এবং বাংলাদেশে নৌ ঘাঁটি পরিদর্শন করবে। তবে সেনাপ্রধান দেশে ফিরতেই অনেকটাই সক্রিয় হয়েছেন। বাংলাদেশে চলছে সেনা বাহিনীর পরিদর্শন। তবে কি সেনাপ্রধান বুঝে গিয়েছেন, পাকিস্তানি আইএসআই এতটাই সক্রিয় হয়েছে বাংলাদেশে, যেখানে নিয়ন্ত্রণ করতে শুধু বাংলাদেশী সেনা নয়, বাইরে থেকে সাহায্য লাগতে পারে? তাই হয়তো তার রাশিয়া সফর। এবং তিনি দেশে ফিরতেই রুশ যুদ্ধ জাহাজ নিয়ে এলেন? তবে এর উত্তর দেবে একমাত্র সময়।
Discussion about this post