বাংলাদেশে যে কোনও মুহূর্তে মোহাম্মদ ইউনুসের গদি উল্টে যেতে পারে। অন্তত দেশের পরিস্থিতি এই কথাই বলছে। এদিকে খবর রয়েছে, বাংলাদেশের সেনাপ্রধানের সঙ্গে ভারতের যোগাযোগ স্থাপন হচ্ছে। এই ভূমিকায় সক্রিয়ভাবে নেমেছেন অজিত দোভাল , র এর ডিরেক্টর এবং শেখ হাসিনা। আর এতেই মনে করা হচ্ছে, যদি এগুলি সত্যি হয়ে থাকে, তবে মোহাম্মদ ইউনূসের ওপর খুব তাড়াতাড়ি চাপ আসতে শুরু করবে।
শোনা যাচ্ছে, শেখ হাসিনা, অজিত দোভাল সহ র এর ডিরেক্টর এবং সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামান ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন তারই ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তি। সেনাপ্রধানকে দিয়েই সমস্ত কর্মকাণ্ড করানো হবে। এবং শক্তি যোগাবে ভারত। অর্থাৎ বেশ কয়েক দিনের মধ্যে এই বাংলাদেশের বড় কিছু ঘটতে চলেছে। বলছেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। সেনাপ্রধান কে নিয়ে যেভাবে বাংলাদেশের অন্দরে পরিকল্পনা চলছে, তাতে খুব তাড়াতাড়ি উল্টো চাল দিতে শুরু করবেন ওয়াকার। আর তখন সামলে উঠতে পারবেন তো মোহম্মদ ইউনুস? উঠছে প্রশ্ন।
কিছুদিন আগেই শোনা গিয়েছিল, ১১ ই মে মোঃ ইউনুস চুপিসারে পৌঁছে যান রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন চুপ্পুর দরবারে। সেখানে গিয়েই মহম্মদ ইউনুস বাংলাদেশের সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামানকে সরিয়ে দেওয়ার একটি প্রস্তাব নিয়ে আসেন। এমনকি একটি চিঠিও দেওয়া হয় রাষ্ট্রপতিকে। আর সেই চিঠি ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর সঙ্গে তিনি বাহিনীর প্রধান দেখা করতে যান বলে খবর। আর সেখানেই আলোচিত হয়, দেশের মানুষ এখনও সেনাবাহিনীর ওপরই আস্থা রাখছে। আর তারপরই আলোচনা করে ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়া যায়। এমনকি সেই সময় সেনাপ্রধানের আমেরিকা সফর যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেই সফর কাটছাঁট করে দেওয়া হয়। কারণ তিনি দেশ থেকে বেরিয়ে গেলে তার বিরুদ্ধে কু করা অনেক বেশি সহজ ছিল। ফলে তিনি দেশে থেকে পরিস্থিতি আয়ত্তে নিয়ে আসেন। অর্থাৎ এই মুহূর্তে বাংলাদেশের যমুনা এবং সেনানিবাস এর মধ্যে একটি ঠান্ডা লড়াই চলছে। এখন দেখার, শেষমেশ কি পরিস্থিতি হয় পদ্মাপাড়ের দেশে।
Discussion about this post