আপনি যদি কলকাতায় যানবাহন চালান তাহলে আপনার এবং অন্যদের নিরাপত্তার জন্য ট্রাফিক নিয়ম ও প্রবিধান মেনে চলা আবশ্যক। এই নিয়মগুলি অনুসরণ করতে ব্যর্থ হলে কলকাতার ট্র্যাফিক জরিমানা হতে পারে।
কলকাতায়ও কার্যকর হয়েছে নতুন ট্র্যাফিক নিয়ম-কানুন। সেই আইনের একটি হাইলাইট হল ট্রাফিক অপরাধের জন্য জরিমানা বৃদ্ধি এবং নতুন নিয়ম ও লঙ্ঘন প্রবর্তন। ট্র্যাফিক লঙ্ঘনকে নিরুৎসাহিত করার একটি ব্যবস্থা হিসাবে এই পদক্ষেপ আসে; তাই শাস্তির পরিমাণ বেড়েছে।
দিন দিন ট্রাফিক পুলিশদের দৌরাত্ম্য বেড়েই চলেছে। এর ফলে বাইরে বের হলেই নাজেহাল হতে হয় গাড়িচালকদের। কখনও কখনও ট্রাফিক পুলিশদের অতিরিক্ত দাদাগিরির চোটে গাড়ির চালকদের নাস্তানাবুদ হতে হয়। এর ফলে গাড়ি চালকদের অতিরিক্ত ঝুটঝামেলা কমাতে চালু হতে চলেছে একটি নতুন সিস্টেম। যা গাড়ি চালকদের মুখে হাসি ফোটালেও ট্রাফিক পুলিশদের কপালে এনে দিয়েছে চিন্তার ভাঁজ। নতুন এই সিস্টেমের ফলে নিয়ম মেনে ট্রাফিক পুলিশদের অতিরিক্ত ফাইন না দিয়েই নির্বিঘ্নে গাড়ি চালাতে পারবেন চালকরা। এবার এক ক্লিকেই সামনে চলে আসবে গাড়ি চালকদের যাবতীয় নথিপত্র। ‘DIGILOCKER’ এবং ‘mparivahan’ নামক দুর্দান্ত দুটি অ্যাপ নিয়ে আসা হয়েছে।কেন্দ্র সরকার এই অ্যাপ দুটির অনুমোদন দিয়েছেন। এর ফলে ট্রাফিক পুলিশরাও চালাকি করতে পারবেনা , এবং গাড়ির চালকরা যদি কখনো গাড়ির কাগজ পত্র নিয়ে বেরোতে ভুলে যান তাহলে তাদেরকেও আর ট্রাফিক পুলিশদের ফাইনের মুখে পড়তে হবেনা। ‘DIGILOCKER’ এবং ‘mparivahan’এই দুটি অ্যাপ-র মাধ্যমে এবার এক ক্লিকেই সামনে চলে আসবে গাড়ি চালকদের যাবতীয় নথিপত্র ।
গাড়ির চালকরা যদি কখনো গাড়ির কাগজ পত্র নিয়ে বেরোতে ভুলে যান তাহলে তাদেরকেও আর ট্রাফিক পুলিশদের ফাইনের মুখে পড়তে হবেনা। অ্যাপ দুটির মধ্যে গাড়ি চালকদের যাবতীয় নথিপত্র থাকবে ড্রাইভিং লাইসেন্স থেকে শুরু করে পি ইউ সি সার্টিফিকেট সবকিছুই এই অ্যাপ-স টির মধ্যে পিডিএফ আকারে সংরক্ষিত থাকবেদ। ফলে যাবতীয় নথিপত্রের হার্ড কপি নিয়ে না বের হলে আর ভয় নেই চালকদের , এই অ্যাপ-স দুটিতে ডাউনলোড করে রাখলেই পেয়ে যাবেন সব। এই দুটি অ্যাপ -স এর যেকোনো একটি আপনি ব্যবহার করতে পারেন। দুটি যে একসাথে ব্যবহার করতে হবে তার কোনো কথা নেই। কারণ দুটি অ্যাপ-স কেই ভারত সরকার অনুমোদন দিয়েছে। কেন্দ্র সরকার কেনো অন্য এই দুটি অ্যাপ? সূত্র মারফত খবর , দিন দিন বেড়ে চলেছিল ট্রাফিক পুলিশ ও চালক দের মধ্যে অশান্তি। অনেক ক্ষেত্রে বাকবিতন্ডা , কথাকাটাকাটি, এমনকি অনেক চালকের সাথে হাতাহাতি তেও জড়িয়েছেন ট্রাফিক পুলিশরা। অনেক দুর্ঘটনার মুখে পড়তে হয়েছে চালকদের এমনকি আইন আদালত পর্যন্ত এই বিষয়টি চলে যায়। সেই ও যাবতীয় অসুবিধা দূর করতেই ভারত সরকারের এই উদ্যোগ।
গত বছরের ৯ আগস্ট, সেই অভিসপ্ত দিনে কলকাতার নামী মেডিকেল কলেজের সেমিনার রুমে পাওয়া গেল কর্তব্যরত এক মহিলা চিকিৎসকের দেহ।...
Read more
Discussion about this post