১৯৮৬ র বিশ্বকাপ ছিল মারাদোনারবিশ্বকাপ নামে খ্যাত। প্রায় একার কৃতিত্বে তিনি আর্জেন্টিনা দলকে দ্বিতীয়বারের জন্য বিশ্বকাপ এনে দিয়েছিলেন । ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপ পাওয়া তার গোল্ডেন বল এবার উঠতে চলেছে । ফ্রান্সের আগুতেস নিলাম ২০২২ সালে ১৯৮৬ সালের টুর্ণামেন্টের তার আর্জেন্টিনা জার্সিটি প্রায় ৯.৩ মিলিয়ন ডলারের বিক্রি হয়েছিল একটি আইটেমের রেকর্ড ভেঙেছে এবং ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালে সে বছরেরহাউস ঘোষণা করেছে ৬ই জুন নিলাম হবে মেক্সিকো বিশ্বকাপে সেরা ফুটবলার হওয়া মারাদোনার গোল্ডেন বল। ২০২২সালের ১৯৮৬ সালের টুর্নামেন্টে তার আর্জেন্টিনার জার্সিটি প্রায় ৯.৩ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি হয়েছিল যা স্পোর্টস মেমোরা বিলিয়ার একটি আইটেমের রেকর্ড ভেঙেছে ।
মারাদোনা ১৯৮৬ বিশ্বকাপের সময় ইংল্যান্ডে বিপক্ষে তার পারফরম্যান্সের জন্য সবচেয়ে বেশি স্মরণীয । এই ম্যাচেই তিনি দুটো গোল করেছিলেন প্রথমটি হ্যান্ড অফ গড অর্থাৎ হাত দিয়ে গোল করেছিলেন পরের যে গোলটি করেছিলেন ইংল্যান্ডের পাঁচ জন ফুটবলার কে কাটিয়ে যা বিশ্ব ফুটবলে এখনো অন্যতম সেরা গোল বলে চিহ্নিত হয়ে আছে । দুটি গোলের মধ্যে ৫ মিনিটের কম ব্যবধান ছিল আর্জেন্টিনা ফাইনালে জার্মানি কে৩-২ গোলে পরাজিত করে এবং দেশের জন্য বিশ্বকাপ জয় করে। ২০২০ সালে মারাদোনা পরলোক গমন করেন । একটি সূত্র থেকে জানা যায় মারাদোনা যখন ইতালীতে নেপোলির হয়ে খেলছিলেন তখন মাফিয়ারা এটি চুরি করেছিল । মাফিয়ারা এটিকে গলিয়ে সোনা বিক্রি করে দেন ।
আরেকটি সূত্র থেকে জানা যায় ১৯৮৬ সালে হারিয়ে গেছিল এখন ৩৮ বছর হয়ে গেছে অনেক গল্প এবং কিংবদন্তি আছে কিন্তুর য়েছে অসঙ্গতি যেমন মাফিয়া সাথে সোনা গলানোর কথা। নীলামকারী সংস্থা জানাচ্ছ আমাদের কাছে মারাদোনার দুটি জীবনী রয়েছে যেখানে ট্রফিটি চুরি হওয়ার বিষয়ে কথা বলে না ।আমরা ডাটাবেস আর্ট লস এবং ইন্টারপোলের সাথে প্রয়োজনীয় চেক করেছি। আমরা পুলিশকে ডেকেছিলাম কিন্তু কোন ফল হয়নি তাই আমরা মনে করি আমার যা করতে হবে সবই করছি ।
ট্রফি সত্যতা যাচাই করার জন্য আগুটেস বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছে। উৎপাদন তথ্য ডেটিং অনিয়ম এটিনা এবং অক্সিডেশন পরীক্ষা করে যখন আমরা দেখলামএটা ঠিক ছিল এটি একটি আশ্চর্যজনক আবিষ্কার থিওরি বলেছিলেন ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপের আগে নাদুনা নিঃসন্দেহে একটি পরিবারের নাম ছিল কিন্তু আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ দেওয়ার তিনি সুপারস্টার হয়ে ওঠেন। ষাট বছর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তার মৃত্যুতে আর্জেন্টিনা এবং সারা বিশ্বে লক্ষাধিক পদ্ধতি শোক প্রকাশ করেছিলেন পৃথিবীর ফুটবল ইতিহাসে সর্বকালের সেরা দের মধ্যে একজনকে হারানোর কারণে।
মারাদোনার মৃতদেহ বুয়েনার্স আইয়ার্সে একটি ব্যক্তিগত কবরস্থানে রাখা আছে । তার সন্তানেরা সম্প্রতি আর্জেন্টিনা আদালতে একটি অনুরোধ দায়ের করেছেনস যাতে মৃতদেহকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হয় স যেখানে ভক্তরা তাকে শ্রদ্ধা জানাতে পারবে।।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতের অংশ গ্রহন নিয়ে, পাকিস্তানের সঙ্গে অনেক দড়ি টানাটানির পর, যদিও বা হাইব্রিড মডেলে ভারত পাকিস্তান রাজি হল।...
Read more
Discussion about this post