পাকিস্তানে ক্রিকেট মানেই বিতর্ক, যা চলে আসছে যুগ যুগ ধরে। বর্তমান ঘটনায় অবাক পাকিস্তানের ক্রিড়াবিদ থেকে ক্রিড়াপ্রেমী সকলেই। দেশের মাটিতে দীর্ঘ দিন পরে টেস্ট জেতার কয়েক দিনের মধ্যে, আবার নতুন বিতর্ক দেখা দিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেটে। এবার এই নতুন সমস্যা দেখা দিল বোর্ডের সিদ্ধান্তে। টেস্ট দলের কোচ জেসন গিলেসপিকে প্রথম একাদশ নির্বাচনের ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এমনকি অধিনায়ক শান মাসুদকেও দল নির্বাচন থেকে বিরত রাখা হয়েছে। বরং কোন এগারো জন খেলবেন, তা বেছে নেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে নির্বাচক কমিটিকে। এই কমিটিতেই রয়েছেন প্রাক্তন আম্পায়ার আলিম দার।এবং তাকেও নির্বাচক করা নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে তৃতীয় টেস্টের আগের দিন গিলেসপি বলেন, “ম্যাচের পরে পিসিবি-র কর্তারা আমাকে এসে বলেন, এখন থেকে নতুন নির্বাচন কমিটিই সব সিদ্ধান্ত নেবেন। নির্বাচনে আমার কোনও ভূমিকা থাকবে না। তাই আমি এখন থেকে ম্যাচের বিভিন্ন কৌশল তৈরি করব। আপাতত দল নির্বাচন থেকে নিজেকে দূরে রাখছি। ছেলেদের থেকে সেরা ক্রিকেট বার করে আনার চেষ্টা করছি।”কোন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে কাদের খেলানো হবে, কোন দলের কোন দুরবল জায়গায় কাকে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করা হবে এ সব ব্যাপারে কোচ এবং অধিনায়কের ভূমিকা থাকে অপরিসীম। মূলত কোচ এবং অধিনায়কই কোনও ম্যাচের আগে প্রথম একাদশ তৈরি করেন। বিশ্বের সব দেশে সেটাই নিয়ম। অথচ পাকিস্তানে উল্টো চিত্র। কোচ এবং অধিনায়ককেই সেই দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। দল বাছবেন আলিম দারেরা।পাক বোর্ডের এক সূত্র বলেছেন, “গিলেসপি এবং সাদা বলের কোচ গ্যারি কার্স্টেনকে এই আশ্বাস দিয়েই নিয়ে আসা হয়েছিল যে দলের ব্যাপারে সব সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা ওদের উপরেই থাকবে। সেটা এখন বদলে গিয়েছে। অন্তত গিলেসপির ক্ষেত্রে তো বটেই।”বিষ্ময় প্রকাশ করে সমাজমাধ্যমে সমর্থকরা তাদের মন্তব্য প্রকাশ করেছেন।
রিষভ পন্থ যখন মাঝমাঠে থাকে, তখন কারও পক্ষে গম্ভীর মেজাজে থাকা কঠিন। পার্থে বর্ডার-গাভস্কর ট্রফি শুরুর আগে ভারতীয় ক্রিকেট দলের...
Read more
Discussion about this post