প্যারিস অলিম্পিক শেষ হয়েছে মাস দুয়েক হতে চলল। কিন্তু বিতর্কের আগুন এখন নেভেনি। এবার চর্চায় রিলায়েন্সের সঙ্গে ভারতীয় অলিম্পিক সংস্থার চুক্তি। ক্যাগের রিপোর্ট অনুযায়ী এই চুক্তির ফলে আইও এর বিরাট আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। আর তার কারণ যুক্তিভঙ্গের ‘গলদ’। অভিযোগের তীর খোদ আই ও এ প্রেসিডেন্ট পিটি উষার দিকে। নীতা আম্বানি বর্তমানে ভারতের তরফ থেকে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির সদস্য ।সেই অম্বানিদের রিলায়েন্সের সঙ্গে ২০২২ এ আগস্ট এ চুক্তি করে আইও এ (IOA).।যার ভিত্তিতে আর আই এল (RIL)কে এশিয়ান গেমস, কমনওয়েলথ গেমস, প্যারিস অলিম্পিক ও ২০৩৮ এর লস এঞ্জেলস অলিম্পিকের প্রধান পার্টনার করা হয়। আবার ২০২৩ এর শীতকালীন অলিম্পিক ও যুব অলিম্পিকের স্বত্বের জন্য রিলায়েন্সের সঙ্গে চুক্তিতে কিছু বদল আনা হয়। চুক্তি অনুযায়ী আর আই এল ভারতের অলিম্পিক সংস্থা কে ৩৫ কোটি টাকা দেবে। কিন্তু ক্যাগের অডিট রিপোর্ট বলছে শীতকালীন ও যুব অলিম্পিককে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য নতুন চুক্তি হওয়া উচিত ছিল ৫৯ কোটি টাকার অর্থাৎ ২৪ কোটি টাকা লোকসান করেছে আইও এ ।রিপোর্টে বলা হয়েছে চুক্তিতে গলদ রয়েছে এবং আইও এ নিজেদের স্বার্থ দেখেনি। ক্যাগের তরফ থেকে আইও এ প্রেসিডেন্ট পি টি ঊষার থেকে উত্তর চাওয়া হয়েছে। কিন্তু কিসে গলদ? পি টি ঊষা পক্ষ থেকে কার্যনির্বাহী সহকারী অজয় কুমার নারা ্ জানিয়েছেন ,”প্রথম যখন চুক্তি হয় তখন ইন্ডিয়া হাউসের আগে নাম যুক্ত করার সত্ব দেওয়া হয়। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক সংস্থার নিয়ম অনুযায়ী তখন সেটা বৈধ ছিল ।কিন্তু ২০২৩ এ আই ও সি জানায়, এভাবে স্পন্সরের নাম যুক্ত করা যাবে না ।সেক্ষেত্রে আর আই এল এর তরফ থেকে ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়। সেই হিসেবে পরে চুক্তিতে চারটি ইভেন্টের সত্ব দেওয়া হয় উচিত ছিল ২০২৩ এর চুক্তিতে এই শর্ত রাখতে যেখানে নামকরণের অধিকার আইওসির নিয়ম অনুযায়ী হবে”। এখানেই বিতর্কে শেষ নয়, ভারতের অলিম্পিক সংস্থার কোষাধাক্ষ সহদেব যাদবের মতে, “রিলায়েন্স অতিরিক্ত সুবিধা পেয়েছে। তবে এ বিষয়ে কার্যকরী সমিতি, আর্থিক কমিটি
বৃহস্পতিবার ধর্মশালায় অনুষ্ঠিত হয় পাঞ্জাব কিংস বনাম দিল্লি ক্যাপিটালস এর ম্যাচ। কিন্তু হামলার আশঙ্কায় ম্যাচ শেষ করা সম্ভব হয়নি। প্রথম...
Read more
Discussion about this post